অপরদিকে জনসন প্রধানমন্ত্রী মোদিকে পরের বছর ব্রিটেনে অনুষ্ঠিত জি-৭ এর সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ৷ ১৯৯৩ সালে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর উপস্থিত ছিলেন।
বরিস জনসন আসবেন কি না, সেই নিয়ে মুখে কুলুপ আঁটলেও , প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন খুব শীঘ্রই ভারত সফর করতে আগ্রহী , জানিয়েছে সংবাদসংস্থা এ এন আই ৷ বুধবার ঘোষিত হয়, প্রথম পশ্চিমী দেশ হিসেবে ব্রিটেনেই অনুমোদন পাচ্ছে ফাইজার করোনা টিকা। আগামী সাতদিনের মধ্যে আপৎকালীনক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য চলে আসবে এই টিকা। আর ঠিক এমন দিনেই ভারত থেকে আমন্ত্রণ পান বরিস ৷
advertisement
ব্রিটেনের যারা এই বিষয়টির সাথে পরিচিত তারা বলেন যে দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে কথোপকথনটি ছিল যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী জনসন ভারতের সাথে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয়গুলিতে সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়েছেন।
ভারত গত মাসে ব্রিটেনের সঙ্গে বাণিজ্যের অংশীদারি নিয়ে একটি ভার্চুয়াল আলোচনা করেছে। যা ভবিষ্যতে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির দিকে যেতে পারে। যার মধ্যে স্কচ, হুইস্কি সহ ব্রিটেনের বিভিন্ন পণ্য নিয়ে আলোচনা হয় এবং ব্যবসায়ে আরও সুযোগ বৃদ্ধির ব্যাপারে ও আলোচনা হয়৷
গত জুলাই মাসে দুই দেশই জীবন বিজ্ঞান, তথ্য, যোগাযোগ, প্রযুক্তি (আইসিটি), খাদ্য ও পানীয়, রাসায়নিক এবং আরও অনেক পরিষেবাকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা মনে করেছেন।
Simli Dasgupta