ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকার উন্নয়নে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন ম্যাক্রন ৷ পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে চিন৷ সেই বিষয়টিও ভারতের ক্ষেত্রে যথেষ্ট মাথাব্যাথার কারণ হয়ে উঠতে পারে ৷ তাই সেই বিষয়টি নিয়েও দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে আলোচনা হয় ৷
জাতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, শিক্ষা, পরিবেশ, রেল পরিষেবা এবং নগরোন্নয়ন নিয়েও দুই দেশের মধ্যে চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে ৷ এর পাশাপাশি স্পেস, প্রযুক্তি এবং সন্ত্রাসদমমসহ আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়েও দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে কথোপকথন হয় ৷
advertisement
গতকাল রাতেই ভারতে এসে পৌঁছন ম্যাক্রন ৷ এরপরই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যেকার সাক্ষাৎ এক নয়া দিশার সূচনা করতে চলেছে যে, সেটি বলাই যায় ৷ প্রতিরক্ষা খাতের উন্নয়নের বিষয়টি নিয়েও মোদি-ম্যাক্রনের মধ্যে কথোপকথন হয় ৷
বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানিয়েছেন, নরেন্দ্র মোদি-ইমান্যুয়েল ম্যাক্রনের সাক্ষাৎ দুই দেশের মধ্যেকার বন্ধুত্বেরও এক নয়া দিকের সূচনা করল ৷