সেই সূত্রেই কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধি ও তাঁর সাংসদ পুত্র রাহুল গান্ধিকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরক্টরেট। ২০১২ সালে বিজেপি সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর দায়ের করা ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলার প্রেক্ষিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সনিয়া, রাহুলকে তলব করেছে ইডি। তবে, রাহুল এই মুহূর্তে বিদেশে থাকলেও আগামী ৫ জুনের মধ্যে তিনি ফিরে যাবেন বলে জানা গিয়েছে। তারপরই ইডি-র মুখোমুখি হতে পারেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: চেকআপ না করানোই কি ভুল ছিল কেকে-র? ময়নাতদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
বিজেপি-র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই ইডি-র এই পদক্ষেপ বলে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস৷ তবে কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি দাবি করেছেন, সনিয়া এবং রাহুল দু' জনেই ইডি-র মুখোমুখি হবেন৷ প্রসঙ্গত, ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্রের মালিকানা রয়েছে ইয়ং ইন্ডিয়া নামে একটি বেসরকারি সংস্থার হাতে৷ যে সংস্থার পৃষ্ঠপোষক কংগ্রেস৷ ন্যাশনাল হেরাল্ডে আর্থিক তছরূপের অভিযোগেই সনিয়া এবং রাহুল গান্ধিকে তলব করেছে ইডি৷ আর্থিক তছরূপ প্রতিরোধ আইনে দু' জনের বয়ান রেকর্ড করতে চান তদন্তকারীরা৷
আরও পড়ুন: দাদার গুগলি! রাজনীতিতে সৌরভ? নাকি অন্য কিছু? আসল ব্যাপারটা কী!
কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি অভিযোগ করেছেন, দেশ যে কঠিন সমস্যাগুলির মুখোমুখি হয়েছে, তার থেকে মানুষের দৃষ্টি ঘুরিয়ে দিতেই এই প্রতিহিংসার পথ নিয়েছে মোদি সরকার৷ তবে যেহেতু এটি সামাজিক, আইনি, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক লড়াই, তাই দল এই লড়াই থেকে সরে আসবে না।