তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের বিবৃতি অনুযায়ী,"এই পদক্ষেপ ভারতীয় মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষিত করবে। দেশের সাইবার স্পেসকে সার্বভৌম রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।"
সরকারী আধিকারিকরা বলছেন ভারতের এই পদক্ষেপের ফলে চিনা অ্যাপ প্রস্তুতকারকদের 'কয়েক লক্ষ ডলারের' ক্ষতি হবে।
কেন্দ্র মনে করছে, বিরোধী শিবিরও এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাবে কেন না সংসদেও তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে বারবার সরব হয়েছেন বিরোধীরা।
advertisement
এই সিদ্ধান্তে কি কাজের বাজারে প্রভাব পড়বে? কর্মহীন হবেন এই ধরনের সংস্থায় কর্মরত ভারতীয়রা? উত্তরে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা বলেন, এটা ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি স্টার্টআপের কাছে নিজেদের আত্মনির্ভরতা প্রমাণের বড় সুযোগ।ইতিমধ্যেই ট্যুইটারের ভারতীয় বিকল্প চিঙ্গারি ডাইনলোড করতে শুরু করেছেন হাজার হাজার মানুষ।
প্রসঙ্গত, চিনা অ্যাপগুলির বিপদ নিয়ে জাতীয় সুরক্ষা কাউন্সিল সাবধান করেছিল জুন মাসেই। গোয়েন্দা বিভাগ ও সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশান সেন্টার কম্পিউটার এমার্জেন্সি রেসপন্সের যৌথ পর্যালোচনার পরেই অ্যাপগুলি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট মহলের মত গালওয়ান উপত্যকার চিনা আগ্রাসনের জবাব দিতেই রাতারাতি এই ডিজিটাল স্ট্রাইক ঘোষণা করেছে ভারত।