কারো হাতে এপিক বা ভোটার কার্ড দেওয়া হলে তার তথ্য যাতে পরিষ্কার ভাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকে তা নিশ্চিত করতেই সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত । জানা গিয়েছে ডাক বিভাগে এই তথ্য ছ’মাস সংরক্ষণ করা হবে। তারপর সিইও অফিসে ওই ডিজিটাল এভিডেন্স সংরক্ষণ করা হবে। এপিক কার হাতে দেওয়া হল সে সম্পর্কে তথ্য রাখতে এই সিদ্ধান্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের।
advertisement
অনেক ক্ষেত্রেই অভিযোগ উঠছে এপিক দেওয়া হলেও নির্দিষ্ট ভোটার এপিক পাচ্ছেন না। পুলিশের কাছেও নির্দিষ্টভাবে এই ধরনের অভিযোগ এসেছে, এই অভিযোগ জমা পড়েছে সিইও দফতরেও। এরপরেই এপিক নিশ্চিত করতে তৎপর হয়েছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এই পদক্ষেপের ফলে, কেউ এপিক পায়নি বলে কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুললে তা সঠিকভাবে প্রমাণ করা যাবে।
আরও পড়ুন: এসআইআর-এ জমা দেওয়া যাবে আধার কার্ড, কাদের জন্য সুযোগ? বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট
পাশাপাশি এপিক কে নিয়েছে তার ডিজিটাল এভিডেন্স বা ডিজিটাল প্রমাণ থাকলে আগামী দিনে কোনো অভিযোগ উঠলে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের পক্ষ থেকে তদন্ত করতেও সুবিধা হবে ।
আরও পড়ুন: SIR নিয়ে উদ্বেগে? ভোটার লিস্ট থেকে মুছে গিয়েছে নাম? কী করতে হবে জেনে নিন!
ভুয়ো ভোটার নিয়ে অভিযোগ থাকলেও এই ডিজিটাল এভিডেন্স দিয়ে তদন্ত করতে আরও সুবিধে হবে বলেই মনে করছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর।