প্রিয়ঙ্ক আরও বলেন, ‘‘আমরা তদন্তকারী একটি দল স্কুলে পাঠিয়েছিলাম ৷ কিন্তু তাদের কাজ করতে দেওয়া হয়নি ৷ বাধ্য হয়ে আমরা পুলিশকে ডাকি ৷ আমরা কাউন্সেলর এবং জেলা শিশু সুরক্ষা অফিসারের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম ৷ কাউন্সেলিংয়ের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশই করা হয়নি৷’’ নিগৃহীত শিশুর বাড়ির লোকজনের অভিযোগ স্কুল কর্তৃপক্ষ ব্যাপারটি মিটিয়ে নিতে চেয়েছিলেন ৷ পুলিশেও খবর দেননি ৷ স্কুলের শিক্ষকরাও শিশুদের উপর অত্যাচার বা পক্সো নিয়ে অবহিত নন বলে প্রিয়ঙ্কের অভিযোগ ৷ মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত শিশুটি গত ৮ দিন ধরে লেখাপড়া করতে পারছে না৷ তাই তাকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি করেন প্রিয়ঙ্ক ৷
advertisement
আরও পড়ুন : অতিমারিতে বন্ধ থাকা সুবিধা ফিরছে রেলে, ১০৮টি ট্রেনের যাত্রীরা পাবেন বালিশ-কম্বল
আরও পড়ুন : সমাজকর্মী তিস্তা শেতলবাদ-এর অন্তবর্তী জামিন মঞ্জুর করল সুপ্রিম কোর্ট
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লির ওই স্কুলে যৌন নিগ্রহের ঘটনাটি ঘটে গত ২৯ অগাস্ট ৷ পরের দিন ঘটনাটি জানাজানি হয় ৷ তদন্তে প্রকাশিত হয়, স্কুল চালাকালীন স্কুলের শৌচালয়ে ৮ বছরের শিশুর উপর যৌন নিগ্রহ চালিয়েছে দশম শ্রেণীর এক পড়ুয়া ৷ অভিযুক্তকে জুভেনাইল বোর্ডের সামনে পেশও করা হয় ৷