এর আগে মন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ডিপফেকের কার্যকর প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার উপরে অ্যাকাডেমিয়া, ঔদ্যোগিক সংস্থা এবং সোসিয়াল মিডিয়া কোম্পানিগুলির (ফেসবুক, X (পূর্বের টুইটার), হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, কু, স্ন্যাপচ্যাট ইত্যাদি) প্রতিনিধিদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। সরকার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সোসিয়াল মিডিয়া কোম্পানি এবং নাসকম যৌথভাবে ডিপফেকের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য কাজ করবে বলে আলোচনার সময়ে সকলে সহমত প্রকাশ করে। এছাড়া আগামী ১০ দিনের মধ্যে নীচে উল্লেখ করা ৪টি স্তম্ভের কার্যযোগ্য বস্তুগুলি চিহ্নিত করা হবে বলেও সহমত প্রকাশ করা হয়: ১।শনাক্তকরণ: এই ধরনের বিষয় পোস্ট করার পূর্বে এবং পরে ডিপফেক কনটেন্ট শনাক্ত করা উচিত ২। প্রতিরোধ: ডিপফেক কনটেন্ট-এর প্রচার প্রতিরোধের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা থাকা উচিত ৩। রিপোর্টিং: ফলপ্রসূ ও দ্রুত রিপোর্টিং এবং অভিযোগ নিরাময়ের ব্যবস্থা উপলব্ধ হওয়া উচিত ৪। সচেতনতা: ডিপফেক বিষয়ের উপরে গণ সচেতনতা সৃষ্টি করা উচিত।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘সবাই SSKM যাচ্ছেন, আপনি যাবেন না?’ প্রশ্ন শুনেই চমকে ওঠা উত্তর পার্থর! কাকে নিশানা?
এছাড়াও, তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হওয়ার পাশাপাশি, ডিপফেকের ভয়াবহতা প্রতিরোধ করতে MeitY প্রয়োজনীয় নিয়মের মূল্যায়ন এবং খসরা প্রস্তুত করার জন্য অনুশীলন শুরু করবে। MeitY এর জন্য MyGov পোর্টালে জনগণের কাছ থেকে মন্তব্যের আমন্ত্রণ জানাবে।
আরও পড়ুন: কী চরম দুর্দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জীবনে! যা বললেন আইনজীবী, মাথায় হাত অনুগামীদের
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
৪টি স্তম্ভযুক্ত পরিকাঠামো চূড়ান্ত করতে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে পুনরায় সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সাথে একটি ফলো-আপ মিটিং অনুষ্ঠিত হবে। প্রযুক্তির সাহায্যে এবং গণ সচেতনতা বৃদ্ধি করে ডিপফেকের ক্রমবর্ধমান হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত সরকার।