_*]:min-w-0">
কানপুর: উত্তর প্রদেশের কানপুর শহরের নওয়াবগঞ্জের ঘটনা। এলাকায় এক ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠল এক সাব-ইন্সপেক্টরের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, মারধরের পর তার মুখে পিস্তল ঢুকিয়ে দেওয়ার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অতিরিক্ত ডিসিপি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে উচিত ব্যবস্থা নেওয়ার আগে ঘটনার তদন্ত করবেন।
আরও পড়ুন: বন্ধ্যাত্বকরণের দুই মাসের মধ্যে ফের প্রেগন্যান্ট মহিলা, কাঠগড়ায় ডাক্তার!
advertisement
ঘটনাটি ঘটেছে শহরের নওয়াবগঞ্জ এলাকায়। ছাত্রটি ডিসিপির জনসংযোগ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অন্য পুলিশকর্মীদের সাহায্যে মারধর করা এবং মুখে পিস্তল ঢুকিয়ে দেওয়ার অভিযোগ দায়ের করেছে।
ছাত্রটি অভিযোগ করেছে যে মারধরের সময় সাব-ইন্সপেক্টর তার মুখে পিস্তল ঢুকিয়ে মৃত্যুর হুমকি দিয়েছে। ছাত্রটি পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে হস্তক্ষেপ চেয়েছে৷ মামলাটি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত ডিসিপি সেন্ট্রাল-কে হস্তান্তর করা হয়েছে। অভিযোগকারী কুণাল কুমার, যিনি ডাঁড়িয়াপুরা চৌধুরী বাগ, ঝাঁসির বাসিন্দা৷ তার অভিযোগ, ২৬ অক্টোবরে সাব-ইন্সপেক্টর নিখিল শর্মা তিন কনস্টেবল এবং কয়েকজন লোকের সঙ্গে তাঁর ঘরে এসে মারধর শুরু করে।
আরও পড়ুন: রাতের পর রাত বউ-এর সঙ্গে অশ্লীল চ্যাট, থানার দারোগার বিরুদ্ধে অভিযোগ ব্যক্তির!
ছাত্রটি অভিযোগ করেছে যে, নিখিল শর্মা এরপর তার মুখে পিস্তল ঢুকিয়ে দিয়েছে এবং তার জাতি নিয়ে মন্তব্য করেছে। ডিসিপি ওয়েস্ট রাজেশ সিং বলেছেন, অতিরিক্ত ডিসিপি-কে মামলাটি তদন্ত করতে বলা হয়েছে। অভিযোগকারী কুণাল এবং তার বন্ধু সচিন চন্দ্র, যারা কানপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচলর অব ভোকেশনাল স্টাডিজ-এর দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছেন৷ সে পত্রকারপুরম-এ গঙ্গানগর সোসাইটিতে ভাড়াটে হিসেবে থাকেন। প্রসঙ্গত, পুলিশ কর্মকর্তা নিখিল শর্মাও পরিবারের সঙ্গে একই সোসাইটিতে থাকেন।
