শোকাতুর স্বপন দাশগুপ্ত আরও লিখেছেন, "আমরা সেই লা মার্টিনিয়ারের স্কুল জীবন থেকে বন্ধু। একসঙ্গে সেন্ট স্টিফেন্স (দিল্লি) এবং অক্সফোর্ডেও গিয়েছিলাম আমরা। এমনকী আমরা সাংবাদিকতাও শুরু করি একসঙ্গে। অযোধ্যায় গেরুয়া ঝড় নিয়ে আমরা বহু অভিজ্ঞতা বিনিময় করেছিলাম।"
চন্দন মিত্রর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি লিখেছেন, "চন্দন মিত্র তাঁর বুদ্ধিমত্তা এবং দূরদর্শীতার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। সাংবাদিকতা এবং রাজনীতি- দুটি জগতেই তিনি মান্য ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমি দুঃখিত। তাঁর পরিবারকে আন্তরিক সমবেদনা জানাই।"
কলকাতায় স্টেটসম্যান হাউজের সাংবাদিক হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিলেন চন্দন মিত্র। কিছুদিনের জন্য হংসরাজ কলেজে অধ্যাপনাও করেছিলেন তিনি। টাইমস অফ ইন্ডিয়া, দ্য সানডে অবজারভারের মত সংবাদমাধ্যমে গুরুদায়িত্ব সামলেছেন তিনি।
বিজেপির টিকিটে দু'বার সংসদ নির্বাচন হন তিনি। ২০০৩ সালের রাজ্যসভায় নির্বাচিত হন। ২০১০ সালে মধ্যপ্রদেশ থেকে সাংসদ হন তিনি। ২০১৮ সালে চন্দন মিত্র মন বদলে তৃণমূলে যোগ দেন। পায়োনিয়ার নামক বিখ্যাত সংবাদমাধ্যমে সম্পাদক দীর্ঘদিন কাজ করেছেন চন্দন মিত্র। তবে চলতি বছরের জুন মাসেই তিনি ইস্তফা দেন।