সিবিআই সূত্রে খবর জেরায় জানতে চাওয়া হয়-
- ৬০টি বেশি পুরসভায় ৬ হাজার নিয়োগ কার নির্দেশে হয়েছিল?
- প্রভাবশালীদের নাম ও পদমর্যাদা অনুসারে ক্যান্ডিডেট লিস্ট ও টাকার অভ্ক লেখা ছিল অয়ন শীলের কাছে। ওই সব প্রভাবশালীদের সঙ্গে কবে থেকে যোগাযোগ?
- অয়নের সল্টলেকের বাড়ি তথা অফিসে পুরসভার omr শিট কেন ছিল?
- অয়নের কোম্পানি বরাত পেতে কে কে সাহায্য করেছিল?
advertisement
প্রভাবশালীদের কাছে যে কমিশন অয়ন শীল পাঠাতেন তার সামগ্রিক তথ্য জানতে চায় সিবিআই। এই পুরসভা দুর্নীতিতে বরাহনগর, কামারহাটি, হালিশহর, পানিহাটি সহ একাধিক পুরসভা দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি ইডির। এবার সেই বিষয়ে অয়ন শিলকে জেরা করে সিবিআই। যদিও অয়নের উত্তরে সন্তুষ্ট নন সিবিআই অধিকারিকরা।
ইডি আধিকারিকেরা শান্তনু বন্দোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ অয়ন শীলের সল্টলেকের এফডি ব্লকের বাড়ি কাম অফিস এবং চুঁচুড়া বাড়িতে তল্লাশি চালায়। ওই রাতেই অয়ন শীলকে চুঁচুড়া থেকে নিয়ে আসা হয় সল্টলেকে। এরপর ইডি গ্রেফতার করে অয়ন শিলকে। অয়নের সল্টলেকের অফিসের থেকে পুরসভা দুর্নীতি বহু নথি বাজেয়াপ্ত করে ইডি। ইডি সূত্রে খবর, প্রায় তিন থেকে দশ লক্ষ পর্যন্ত রেট ছিল পুরসভায় বিভিন্ন পোস্টে চাকরির জন্য। মজদুর, পিওন, ক্লার্ক, অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার-সহ একাধিক পদ ছিল। প্রতি পোস্টের জন্য আলাদা আলাদা রেট চার্ট ছিল।