প্রসঙ্গত ৩০ বছর বয়সি সীমা তাঁর চার সন্তানকে নিয়ে পাকিস্তান থেকে নেপাল হয়ে বেআইনি ভাবে ভারতে প্রবেশ করেন৷ গ্রেটার নয়ডা এলাকায় তিনি থাকতে শুরু করেন প্রেমিকের সঙ্গে৷ জানিয়েছেন তাঁদের আলাপ ইন্টারনেটে পাবজি খেলতে গিয়ে৷ আলাপ থেকেই প্রেম৷ স্বামী স্ত্রী পরিচয়েই তাঁরা বসবাস করছিলেন গ্রেটার নয়ডায় এক ভাড়াবাড়িতে৷ পাকিস্তান থেকে তাঁর স্বামী আর্জি জানিয়েছেন সীমাকে ও তাঁদের সন্তানদের ফিরিয়ে দেওয়ার৷ কিন্তু সীমা জানিয়েছেন তিনি মরে যাবেন তাও ভাল, তবুও পাকিস্তানে ফিরে যাবেন না৷ এমনকি, তিনি হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছেন বলেও জানান৷
advertisement
তবে এই প্রেমপর্বে চিঁড়ে ভেজেনি৷ গোয়েন্দারা কড়া আতসকাচের নীচে রেখেছেন সীমার গতিবিধি৷ তাঁকে জেরা করছেন উত্তরপ্রদেশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড৷ সীমা পাকিস্তানের আইএসআই-এর চর কিনা, কোনও জঙ্গি সংস্থার ফিদায়েঁ কিনা-সে সব আশঙ্কা খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা৷ এর মধ্যেই জুলি বেগমের ঘটনায় বেড়েছে গোয়েন্দাদের ভ্রূকুঞ্চন৷
জুলি যাঁকে তাঁর প্রেমিক বলে দাবি করেছেন সেই অজয়ের মা পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন৷ পুলিশের কাছে বৃদ্ধার আবেদন, তাঁর ছেলেকে অক্ষত অবস্থায় নিরাপদে ফিরিয়ে আনার৷ পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে৷