শুল্ক দফতরের অফিসারদের কাছে খবর ছিল মিনি ট্রাকে চালের বস্তার আড়ালে পাচার হচ্ছে মূর্তিগুলো। ট্রাকটি আসার পরেই আটকানো হয়, সামনে শুল্ক দফতরের গাড়ি বুঝেই চালক গাড়ি থামিয়ে এলাকা ছেড়ে ছুট দেয় চালক। শুল্ক কর্তাদের দাবি, কালিয়াগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে পাচারের পরিকল্পনা ছিল পাচারকারীদের। গাড়ি বাধা পেতেই উদ্ধার হয় দেব-দেবীর দুর্লভ মূর্তিগুলো। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৩৫ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা। শুল্ক দফতরের কর্মীরা এর পর ওই আটক মিনি ট্রাক থেকে ২৫ টি মূর্তি উদ্ধার করেন। তার মধ্যে রয়েছে পাথরের পার্বতী মূর্তি থেকে শুরু করে সূর্য্য মূর্তি, মনসা মূর্তি। রয়েছে ব্রোঞ্জ এবং অষ্টধাতুর তৈরি মূর্তি। শুল্ক দফতরের দাবি, উত্তর বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতাত্ব বিশেষজ্ঞরা ওই মূর্তিগুলি নবম শতক থেকে ষোড়শ শতকের বলে জানিয়েছেন। গাড়ির নম্বর দেখে গাড়ির মালিককে ডাকার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
advertisement