অনন্ত বলেন, তাঁদের বাবা মুকেশ আম্বানি বেড়াতে নিয়ে যেতেন জঙ্গলে৷ স্কুলের ছুটিতেও তাঁরা জঙ্গলেই বেড়াতে যেতেন৷ তাই তাঁরা সকলেই বন্যপ্রাণী খুব ভালবাসেন৷ উনি বলেন, ‘‘বন্যপ্রাণ বাঁচানোর জন্য আমি আমার মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছি৷ ছোট থেকেই মা শিখিয়েছেন কী করে জন্তু জানোয়ারদের সেবা যত্ন করতে হয়৷ মা শিখিয়েছেন অবোলাদের সেবাই সবথেকে বড় সেবা এবং পরম ধর্ম৷’’
advertisement
আরও পড়ুন : গুজরাতের জামনগরে তৈরি হচ্ছে সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা, জানালেন অনন্ত আম্বানি
জন্তু জানোয়ারদের উদ্ধার ও পুনর্বাসনের জন্য তাঁরা ‘বনতারা’ কেন্দ্র তৈরি করেছেন বলে জানান৷ যখন শুরু করেছিলেন তখন ১০০ একর জমিতে ১ লক্ষের বেশি জন্তু জানোয়ার ছিল৷ অনন্ত জানান তাঁর বাবা বলেছেন, এমন কাজ করতে যাতে সকলের ভাল হয়৷ ধীরে ধীরে এখন ২ হাজার থেকে ২.৫ হাজার একর জমিতে উদ্ধারকেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে৷
সাক্ষাৎকারে অনন্ত আরও জানান যে প্রাণী উদ্ধারকেন্দ্র ‘বনতারা’-য় ৬ টা অস্ত্রোপচার কেন্দ্র আছে৷ রয়েছে এমআরআই এবং সিটি স্ক্যানের সুবিধেও৷ বন্দোবস্ত করা হয়েছে রোবোটিক সার্জারি এবং সার্জারি যন্ত্রেরও৷ এখনও পর্যন্ত ২৫ হাজারের বেশি জন্তু জানোয়ার উদ্ধার করা হয়েছে বলে তিনি জানান৷