সিবিআই প্রধানের পদ থেকে বদলি করার পর ২৪ ঘণ্টা হওয়ার আগেই ডিজির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন ভার্মা ৷ প্রশিক্ষণ বিভাগের অধিকর্তাকে চিঠি লিখে ইস্তফা দেন অলোক ভার্মা ৷
আরও পড়ুন: ঘুষ মামলায় বিপাকে রাকেশ আস্থানা ! পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টর
পদত্যাগের চিঠিতে বিস্ফোরক অলোক ভার্মা ৷ তিনি লেখেন, ‘আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়নি ৷ সুযোগ দেয়নি সিলেকশন কমিটি ৷ কোনও নিয়মনীতির তোয়াক্কা করা হয়নি ৷ স্বাভাবিক ন্যায়ের প্রক্রিয়া ধাক্কা খেয়েছে ৷ কার অভিযোগে সিভিসি রিপোর্ট? অভিযোগকারী নিজেই তদন্তের আওতায় ৷ সিভিসির মাধ্যমে সরকারি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ৷ সিবিআইকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা স্পষ্ট ৷ সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারের ভাবা উচিত ৷’
advertisement
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অলোক ভার্মাকে সিবিআইয়ের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় ৷ যে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন প্যানেল তাঁকে একদিন সিবিআই প্রধানের পদে বসিয়েছিল ৷ সেই প্যানেলই তাঁকে সরিয়ে দেয় ওই আসন থেকে ৷ সেই প্যানেলে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিচারপতি সিক্রি ৷ যাঁরা অলোক ভার্মার বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন ৷ অন্যদিকে, কংগ্রেস সাংসদ মল্লিকার্জুন খার্গে ভার্মার পক্ষে সওয়াল করেও ব্যর্থ হন তাঁকে সিবিআই প্রধানের পদে বহাল রাখতে ভার্মাকে ৷