স্টেট রিলিফ কমিশনার অলোক পাণ্ডে জানান, ২৩০টা টিম, ২২টি জেলায় গিয়ে নিহতদের পরিবার-পরিজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। রবিবার থেকে দেহ হস্তান্তর শুরু হয়েছে। তৎক্ষণাৎ ডিসচার্জ সার্টিফিকেট দেওয়া হচ্ছে। পরিবারের যে সদস্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছেন, তাঁকেই দেহ হস্তান্তরের সময় আসতে বলা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ২৪টি দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বিদেশ থেকে ৩টি পরিবার আসার কথা। সোম কিংবা মঙ্গলবার তাঁরা আসবেন।
advertisement
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, হাসপাতাল চত্বরে ৬-৭ জন আইএপিএস অফিসার এবং ৫০০ জন পুলিশকর্মী মোতায়েন রয়েছে। মৃতদেহর সঙ্গে পাইলট দেওয়া হয়েছে। ২৪ টি দেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। ৪৪টি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭৪-এ। যদিও এখনও এ বিষয়ে সরকারি কোনও পরিসংখ্যান মেলেনি। বিমানে ২৪২ জনের মধ্যে ২৪১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার দিন রাতে গুজরাত পুলিশের তরফে ২৬৫ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছিল। সূত্রের খবর, মৃতের সংখ্যা আরও বেড়েছে। বিমানের ধ্বংসস্থল থেকে আরও দেহ এবং দেহাংশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার সকাল পর্যন্ত অন্তত ২৭৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা।