TRENDING:

বাজপেয়ী না থাকলে প্রধানমন্ত্রীই হতে পারতেন না নরেন্দ্র মোদি ! কেন পড়ুন

Last Updated:

বাজপেয়ী না থাকলে নাকি প্রধানমন্ত্রীই হতে পারতেন না নরেন্দ্র মোদি ৷ অনেকেই জানেন না যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জীবনের এক সময় রাজনৈতিক জীবন ত্যাগ করে অজ্ঞাতবাসে চলে গিয়েছিলেন ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি:  প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর শারীরিক অবস্থা আরও সঙ্কটজনক। গতকালের পর ফের বাজপেয়ীকে দেখতে এইমসে যান প্রধানমন্ত্রী। ১১ জুন থেকে দিল্লির এইমসে ভর্তি ছিলেন তিনি। লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে রাখা হয়েছিল তাঁকে। ৯৩ বছরে জীবনাবসন ৷
advertisement

আরও পড়ুন: Atal Bihari Vajpayee: বাজপেয়ীকে দেখতে দুপুরের বিমানে দিল্লিতে মমতা

বাজপেয়ী না থাকলে নাকি প্রধানমন্ত্রীই হতে পারতেন না নরেন্দ্র মোদি ৷ অনেকেই জানেন না যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জীবনের এক সময় রাজনৈতিক জীবন ত্যাগ করে অজ্ঞাতবাসে চলে গিয়েছিলেন ৷ সূত্রের খবর, সেই সময় মোদি আমেরিকায় পড়াশোনা করছিলেন ৷ সেই সময়ই আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন ৷ বাজপেয়ী যখন জানতে পারেন যে মোদি রাজনীতি ছেড়ে সেখানে রয়েছেন, তিনি সঙ্গে সঙ্গে তাকে ডেকে পাঠান ৷ দেখা করার তিনি মোদিকে বলে ‘এইভাবে পালিয়ে কাজ হবে না, কতদিন এখানে থাকবে? দিল্লি এসো ...’

advertisement

আরও পড়ুন: মেয়াদ উত্তীর্ণ পঞ্চায়েতগুলিতে প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার

কেন অজ্ঞাতবাসে গিয়েছিলেন মোদি ?

প্রবীণ সাংবাদিক বিজয় ত্রিবেদীর ‘হার নেহি মানুঙ্গা-অটল এক জীবন গাথা’ বইয়ে ১২ নম্বর অধ্যায়ে এই ঘটনার উল্লেখ রয়েছে ৷ বাজপেয়ী ও মোদির আমেরিকার সাক্ষাৎকারের পর নাকি মোদি দিল্লি ফিরে আসেন ৷ অশোক রোডের পুরনো অফিসে মোদিকে একটি ঘর দেওয়া হয় ৷ সেখান থেকে সংগঠন আরও শক্তিশালী করার দায়িত্ব দেওয়া হয় তাঁকে ৷ সেই সময় গুজরাতে কেশুভাই পটেলের বিরোধীদের সমর্থন করার অভিযোগে ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় ৷ সেই সময় মোদি যে ঘরে থাকতেন সেখানে কেবল একটি চৌকি ও দুটি চেয়ার ছিল ৷

advertisement

আরও পড়ুন: টাকার দামে সর্বকালীন রেকর্ড পতন! ধাক্কা খেতে পারে দৈনন্দিন জীবনও

মোদির কাছে যখন এল বাজেপয়ীর ফোন...

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

অক্টোবর ২০০১ মোদির কাছে বাজপেয়ীর ফোন আসে ৷ তাকে দ্রুত দেখা করার জন্য ডাকা হয় ৷ ২০০০ সালে গুজরাতে আহমেদাবাদ ও রাজকোটের পুরসভা নির্বাচনে হেরে যায় বিজেপি ৷ ২০০১ সেপ্টম্বরে বিধানসভা আসনে উপনির্বাচনেও হেরে গিয়েছিল বিজেপি ৷ পার্টির হাইকমান্ডের মনে হয় এরকম চললে ২০০৩ সালে বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যেতে পারে বিজেপি ৷ তাই কেশুভাই পটেলকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৷ বাজপেয়ীর সম্মতিতে ২০০১ অক্টোবর ৭ মোদিকে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী করা হয় ৷ এখান থেকেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের রাস্তা খুলে যায় মোদির জন্য ৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
বাজপেয়ী না থাকলে প্রধানমন্ত্রীই হতে পারতেন না নরেন্দ্র মোদি ! কেন পড়ুন