ব্লগার বিবেক এবং আয়েষা এই তাঁদের কথা তুলে ধরেছেন ইনস্টাগ্রামে৷ জানিয়েছেন, ওই বৃদ্ধ দম্পতি বাড়িভাড়া মেটাতে পারছিলেন না৷ তাই বাধ্য হয়ে নাগপুরের রাস্তা টারি পোহা ও আলু বোন্ডা (tarri poha and aloo bonda) বিক্রি করেন৷ তাঁদের তৈরি পোহার দাম মাত্র ১০ টাকা৷ আলু বোন্ডা বিক্রি করেন ১৫ টাকায়৷
আরও পড়ুন : নিজের মনে জাল বুনছে তীব্র বিষাক্ত ব্ল্যাক উইডো! ভিডিও দেখে শিহরিত নেটদুনিয়া
advertisement
চার বছর আগে তাঁদের খাবারের দোকান শুরু করেছেন এই বৃদ্ধ দম্পতি৷ রাত থাকতেই উঠে পড়েন বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা৷ তার পর সব যোগাড় করে দোকান শুরু করেন ভোর পাঁচটায়৷
এক সপ্তাহ আগে তাঁদের কথা শেয়ার করা হয়েছে৷ ইতিমধ্যেই দম্পতির সংগ্রামকাহিনি ইন্টারনেটে ভাইরাল৷ ইনস্টাগ্রামে ভিউজ পেরিয়েছে ১১ মিলিয়ন৷ সারা দেশ থেকে এসেছে অসংখ্য মন্তব্য ও অভিনন্দনবার্তা৷ এক জন নেটিজেন লিখেছেন, ‘‘ওঁদের মুখে হাসি থাকুক৷ আমি আশা করি সাধারণ মানুষ এ বার ধর্মস্থানে টাকা দেওয়া বন্ধ করে কঠোর পরিশ্রমী মানুষকে সাহায্য করবে৷’’ আর এক জন নেটিজেন জানিয়েছেন তিনি ওই বৃদ্ধ দম্পতির কাছে টারি পোহা খেয়েছেন৷ খাবারের স্বাদ অপূর্ব বলেও জানান তিনি৷
আরও পড়ুন : সদ্য কেনা সোফাসেট থেকে উদ্ধার ৫ ফুট দৈর্ঘ্যের সাপ! চক্ষু চড়কগাছ ক্রেতার
সামাজিক মাধ্যমে এর আগে প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাবা কা ধাবা’-র আখ্যান৷ তাঁদের সামনে নতুন দিশা খুলে দিয়েছিল সামাজিক মাধ্যম৷ এখানেই শেষ নয়৷ আগ্রার নবতিপর কাঞ্জি বড়া বিক্রেতার সংগ্রাম কাহিনিও ছুঁয়ে গিয়েছিল নেটিজেনদের মন৷ তাঁর দিকেও প্রসারিত হয়েছিল সাহায্যের হাত৷
তাঁদের মতো নেটিজেনদের সাহায্যের হাত কি পৌঁছবে নাগপুরের প্রৌঢ় দম্পতির কাছেও?অপেক্ষায় ভার্চুয়াল দুনিয়া