উদাহরণ দিয়ে বোঝানো:
আসলে সন্তানদের জন্য মা-বাবারাই হন আদর্শ। বাইরে খেলাধূলা করার প্রসঙ্গে কথা বলে বাচ্চাদের উৎসাহ দিতে হবে অভিভাবকদেরই। এর পাশাপাশি বাইরে পার্কে, মাঠে নিয়ে যেতে হবে শিশুদের। এতে তাদের স্বাস্থ্য এবং চোখের স্বাস্থ্য উভয়ই ভাল থাকবে।
advertisement
বাইরে খেলার সময় বেঁধে দেওয়া:
প্রতিদিন বাইরে খেলার সময় বেঁধে দিতে হবে সন্তানদের। তাদের দৈনন্দিন রুটিনে একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে। যে সময়টায় তারা বাইরে খেলাধূলা করতে পারবে। এতে বাচ্চাদের চোখের স্বাস্থ্য ভাল হবে।
আরও পড়ুন: হাতে আর দু’ঘণ্টা! ধেয়ে আসছে ঝড়, উত্তরবঙ্গের ৫ জেলায় বজ্রপাত-সহ বৃষ্টির সতর্কতা জারি
বাইরে খেলার জন্য আদর্শ পরিকাঠামো:
বাচ্চারা যাতে বাইরে খেলতে উৎসাহিত বোধ করে, তার জন্য বাড়ির বাগানে কিংবা ছাদে বিভিন্ন ধরনের খেলার সরঞ্জাম রাখা যেতে পারে। যেমন – দোলনা, স্লাইডস, ক্লাইম্বিং স্ট্রাকচার ইত্যাদি। এতে বাচ্চাদের শারীরিক কসরতও হবে। আর প্রকৃতির সঙ্গেও তারা একাত্ম হতে পারবে।
সীমিত স্ক্রিন টাইম:
স্ক্রিন টাইম নির্দিষ্ট করে বেঁধে দিতে হবে। বরং তার বদলে বাইরে যাতে শিশুরা খেলতে পারে, সেই বিষয়ে তাদের উৎসাহ দিতে হবে। খাওয়ার সময় অথবা ঘুমোতে যাওয়ার আগে বাচ্চাদের ফোন অথবা স্ক্রিন দেখতে দেওয়া চলবে না। স্ক্রিন টাইম কমালে শিশুদের মায়োপিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব।
চিত্তাকর্ষক খেলাধূলা:
বাচ্চারা বাইরে খেলার সময় যাতে পুরো সময়টা উপভোগ করতে পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শিশুদের উৎসাহ বাড়াতে স্ক্যাভেঞ্জার হান্ট, নেচার ওয়াক এবং ট্রেজার হান্টের মতো খেলার উপর জোর দেওয়া যেতে পারে। এর পাশাপাশি আউটডোর পিকনিক, ঘুড়ি ওড়ানোর মতো অ্যাক্টিভিটিরও ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।