TRENDING:

Health Tips: জিম যেতে হবে না, বাড়িতেই করুন এই ৩টি সহজ এক্সারসাইজ, থাকবেন ঝরঝরে-তরতাজা

Last Updated:

জিমে গিয়ে বা নিজের বাড়ির বাগানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যায়াম করার সময় সকলের থাকে না। এমন মানুষের জন্যই কিছু ঘরোয়া ও সহজ ব্যায়াম খুঁজে বের করা যেতে পারে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সুস্থ শরীর আর সতেজ মস্তিষ্কের জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। আজকাল তরুণ প্রজন্মের অনেকেই শরীর ফিট রাখতে জিমে শরীরচর্চা করেন। কিন্তু কাজের চাপে বেশিরভাগ মানুষেরই জিমে যাওয়া হয়ে ওঠে না। তবে ভাবনার কিছু নেই। ঘরে বসেও নিজেকে সুস্থ রাখা যেতে পারে।
advertisement

এখন জীবন ব্যস্ততার ভরা। জিমে গিয়ে বা নিজের বাড়ির বাগানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যায়াম করার সময় সকলের থাকে না। এমন মানুষের জন্যই কিছু ঘরোয়া ও সহজ ব্যায়াম খুঁজে বের করা যেতে পারে। যাতে ফিট এবং সুস্থ থাকা যায় খুব সহজেই। তবে শুধু ব্যায়াম করলেই হবে না। পাশাপাশি সঠিক পুষ্টিকর খাবারও রাখা প্রয়োজন।

advertisement

ক্রীড়া কর্মকর্তা ড. ধর্মেন্দ্র সিংয়ের মতে, শরীরকে সুস্থ রাখতে গেলে যেকোনও ওয়ার্কআউটের আগে ওয়ার্ম আপ করা জরুরি। ওয়ার্ম আপ করার অর্থই হল শরীরের প্রতিটি অংশকে সক্রিয় করে তোল। এতে ওয়ার্কআউটের সময় কোনও ধরনের সমস্যা হবে না।

সকালে স্নান করার আগে, নিজের ঘরে দশ-পনেরো মিনিট গা ঘামিয়ে নিতে হবে। এজন্য স্পট জগিং, জাম্পিং এবং স্ট্রেচিংয়ের মতো ব্যায়াম করা যেতে পারেন। তারপর এক মিনিটের জন্য শরীরের উপরের মাঝের এবং নিচের অংশের জন্য ব্যায়াম করুন। এটি নিজেকে ফিট রাখার সেরা মৌলিক মন্ত্র। পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই ব্যায়াম করতে পারেন।

advertisement

শরীরের উপরের অংশের ব্যায়াম হিসেবে পুশআপ করা যেতে পারেন। এতে সক্রিয় হবে বুক। মধ্যম অংশের জন্য সিটআপস করা যেতে পারে। এতে সক্রিয় হবে পেট। শরীরের নিচের অংশের পেশীগুলি সক্রিয় করার জন্যও সিট আপ করা যেতে পারে। এই তিনটি ব্যায়াম পনেরো থেকে কুড়ি মিনিটের জন্য একটানা এক মিনিট করে করতে হবে। এটি শরীরের অঙ্গ এবং গাঁটগুলিতে রক্ত ​​সঞ্চালন বাড়াবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ভালো ফিটনেস নিয়ে সব সময় সুস্থ থাকতে হলে ব্যায়ামের পাশাপাশি ভালো খাবারের দিকেও নজর দিতে হবে। এজন্য ড. ধর্মেন্দ্র সিং বলেছেন, অঙ্কুরিত মটরশুটি সকালের জলখাবারে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এর সঙ্গে রাখা যেতে পারে গুড়, মধু। ডাল খাওয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। সকালের খাবার যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই নির্দিষ্ট সময় পর দুপুরের খাবারও খেতে হবে। এরপর বিকাল ৪টায় ফের জলখাবার খেয়ে পেট ভরাতে হবে। রাতের খাবার খেয়ে ফেলা দরকার রাত ৮টার আগেই।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Health Tips: জিম যেতে হবে না, বাড়িতেই করুন এই ৩টি সহজ এক্সারসাইজ, থাকবেন ঝরঝরে-তরতাজা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল