তবে সমস্যা নিয়ে কথা নয় আর, পালা সমাধানের। কারণ যাই হোক না কেন দাড়ি চুলকানির (itchy beard) সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই।
আরও পড়ুন- যৌনতা নিয়ে এই কথাগুলো আড়ালেই থাকে, মেয়েদের বলা থেকে এড়িয়ে যাওয়া হয়
দাড়ি পরিষ্কার রাখুন
নিয়মিত মুখ ধুলে দাড়ির স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং চুলকানিও উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে পারে। মুখ আলতো করে ধোবেন এবং রগড়াবেন না। পরিচ্ছন্নতার বজায় রাখতে নিয়মিত স্নান করুন।
advertisement
কন্ডিশনার মাখুন
শুধু দাড়িতে শ্যাম্পু করাই যথেষ্ট নয়, দাড়ির দীর্ঘায়িত যত্ন প্রয়োজন। দাড়িতে তেল দিয়ে কন্ডিশনিংও করা দরকার। দাড়ির বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য বাড়াতে নিয়মিত তেল মাখুন।
বাড়তে দিন
আপনি যদি নিজের দাড়ি বাড়ানোর চেষ্টা করেন, তবে ঘন ঘন শেভ বা ট্রিমিং করবেন না। এতে জ্বালা এবং ফলিকলের ক্ষতির সম্ভাবনা হ্রাস পাবে।
আরও পড়ুন- থাকবে ঝকঝকে, বাসনপত্র কি করে এক ঝলকে চকচকে করে রাখবেন
রাসায়নিক নৈব নৈব চঃ
রাসায়নিক দাড়ির সবচেয়ে বড় শত্রুদের মধ্যে একটি এবং চুলকানির চেয়েও অনেক বেশি ক্ষতি করতে পারে। শক্তিশালী রাসায়নিক আছে এমন ফোম, জেল এবং লোশন ব্যবহার বন্ধের চেষ্টা করুন। প্রাকৃতিক বিকল্প খুঁজুন।
অবস্থার বাড়াবাড়ি হলে ওষুধ লাগান
চুলকানি কখনও কখনও দীর্ঘস্থায়ীও হয়ে উঠতে পারে এবং তখন ঘরোয়া প্রতিকারে আর কাজ নাও হতে পারে। অবশ্যই বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে চুলকানি নিরাময়ের জন্য ওষুধ ব্যবহার করা উচিত। চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকদের বলা মলম বা ক্রিম লাগাতে পারেন।