লম্বালম্বি বা ভার্টিকেল লাইনের ব্যবহার:
ঘরের দেওয়ালে লম্বালম্বি লাইন বা ভার্টিকেল লাইন ব্যবহার করুন। কিংবা লম্বা বইয়ের তাকও ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলি উচ্চতার একটা ইলিউশন তৈরি করে, ঘর বেশ বড়সড় এবং খোলামেলা দেখতে লাগে।
সূর্যের আলো:
ঘরের জানলা ভাল ভাবে পরিষ্কার করতে হবে। সূর্যালোক যাতে সরাসরি প্রবেশ করতে পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কোনও কিছু যেন বাধা হয়ে দাঁড়াতে না পারে।
advertisement
ছিমছাম আসবাবপত্র:
বেশিরভাগ ফ্ল্যাটের সিলিংই নিচু হয়। ঘরের সিলিংকে উঁচু দেখানোর জন্য অল্পস্বল্প এবং ছিমছাম আসবাবপত্র রাখুন। এতে সিলিং এবং মেঝের মধ্যবর্তী জায়গাটা বড় দেখাবে।
খোলা তাক:
ঘরের মধ্যে বেশি ক্লোজড ক্যাবিনেট থাকলে ঘর আরও অন্ধকার বলে মনে হয়। তাই ঘরের মধ্যে খোলা ক্যাবিনেট বা খোলা তাক রাখুন।
রিফ্লেক্টিভ সারফেসের ব্যবহার:
মেটালিক অথবা উজ্জ্বল কিছু ব্যবহার করুন। এই ধরনের সারফেস আলোর প্রতিফলন ঘটায়। ফলে ঘর উজ্জ্বল দেখায় এবং খোলামেলা বলে মনে হয়।
উঁচু এবং চওড়া পর্দা:
মাউন্ট কার্টেন সিলিংয়ের কাছাকাছি থাকে। এটি জানলার ফ্রেমের তুলনায় অনেক উঁচু হয়। এভাবে পর্দা ঝোলালে মনে হয় যেন জানলাগুলি বেশ বড়সড় এবং চওড়া।
মাল্টি-ফাংশনিং ফার্নিচার:
মাল্টি-ফাংশনিং ফার্নিচার ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে। স্টোরেজ রয়েছে, এমন সোফা কাম বেড অথবা ডিভান ব্যবহার করুন। এতে অতিরিক্ত আসবাবপত্রও ব্যবহার করতে হবে না, ঘরদোর অগোছালোও থাকবে না।
ঘরদোর গুছিয়ে রাখা:
ঘরদোর ভাল ভাবে গুছিয়ে রাখুন। তাহলে ঘর আরও বড় এবং খোলামেলা মনে হবে। সঠিক জায়গায় সঠিক জিনিস গুছিয়ে রাখলে দেখতে তো ভাল লাগবেই, সেই সঙ্গে ঘরের একাধিক জায়গাও ফাঁকা পাওয়া যাবে।
আয়নার ব্যবহার:
জানলার ঠিক উল্টো দিকে লম্বা আয়না বসিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে ঘরে আলো খেলবে। এটি বড়সড় জায়গার একটা বিভ্রম বা ইলিউশন তৈরি করবে। ঘরটিকে খোলামেলা আর বড়সড়ও দেখাবে।
হালকা রঙের ব্যবহার: ঘরের দেওয়াল এবং সিলিংয়ে হালকা শেডের রঙ ব্যবহার করলে প্রতিফলন তৈরি হয়। সেই কারণে বেছে নিতে হবে সাদা, প্যাস্টেল অথবা হালকা নিউট্রাল রঙের বিভিন্ন শেড