অ্যাভোকাডোর ফেসপ্যাক
শুষ্ক ত্বকের জন্য দারুণ কাজে আসে অ্যাভোকাডো। এর মধ্যে আছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের লালভাব এবং জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। অ্যাভোকাডো ফেসপ্যাকের জন্য, একটি অ্যাভোকাডো ফল চটকে মুখ এবং ঘাড়ে লাগাতে হবে। ২০ মিনিট পরে হালকা গরমজল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
চিনির স্ক্রাব
advertisement
ত্বকে জেল্লা আনতে মুখের উপর মৃত কোষ তুলে ফেলতে হয়। তার জন্য প্রয়োজন স্ক্রাবিংয়ের। বাজারের স্ক্রাব নয়, বাড়িতে যে চিনি রয়েছে সেটাকে এক্সফোলিয়েন্ট হিসাবে ব্যবহার করা যায়। চিনির প্রাকৃতিক হিউমেক্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই চিনি ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে আর্দ্র এবং হাইড্রেটেড রাখতে পারে। এক চা চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে দুই চা চামচ অর্গানিক দানাদার চিনি মিশিয়ে আলতো করে মুখের উপর ঘষতে হবে এবং তারপর গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
আরও পড়ুন - Paschim Bardhaman: বার করে নিতে হবে সেরা পারফরম্যান্স, ডগ স্কোয়াড থাকছে এয়ারকুলারে
আই ব্যাগের দাওয়াই
সারাদিন ল্যাপটপে কাজ করলে চোখের নিচের অংশ ফুলে যায়, একে আইব্যাগ বলা হয়। এর জন্য নিতে হবে টি ব্যাগ। দুটি টি ব্যাগ গরম জলে তিন মিনিটের বেশি ভিজিয়ে রেখে তারপর ফ্রিজে ঠান্ডা করার জন্য রাখতে হবে। প্রতিটি চোখের উপর একটি টি ব্যাগ রেখে ১০ মিনিট শুয়ে থাকতে হবে। এতে চোখ সতেজ হবে এবং ফোলাভাব কম হবে।
ফেসিয়াল টোনার
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার যেমন ওজন কমাতে সাহায্য করে ঠিক তেমনই এটা ত্বকের যত্নেও কাজে দেয়। এটি ব্রন কমাতে এবং একটি টোনার হিসাবে কাজ করে। এর মধ্যে যে অ্যাসিডিক উপাদান আছে তা ব্রন শুকিয়ে দেয়। চার ভাগ জলের সঙ্গে এক ভাগ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে তুলোয় করে মুখে লাগাতে হবে। যদি ব্রন এতে না কমে জলের পরিমাণ এক ভাগ কমিয়ে দিতে হবে।
চুলের জন্য
চুলে জট পড়লে তার জন্য অলিভ অয়েল নিতে হবে। আধ কাপ অলিভ অয়েল গরম করে মাসাজ করতে হবে। আধ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
চুলের রঙের জন্য
ঘরোয়া হেয়ার লাইটেনারের জন্য, চারটি লেবুর রস ছেঁকে একটা কাপের এক-তৃতীয়াংশ জলে মিশিয়ে মিশ্রণটি একটি স্প্রে বোতলে ঢালতে হবে। এটি স্প্রে করে কমপক্ষে ৪৫ মিনিট রোদে থাকতে হবে। পরে ধুয়ে ফেলতে হবে।