TRENDING:

পুজোর আগেই গুজরাতে যাচ্ছেন শমীক, বারাণসীতে যাচ্ছেন সুকান্ত! তৃণমূলকে চাপে ফেলতে কোন অস্ত্রে শান দিচ্ছে পদ্ম শিবির?

Last Updated:

প্রবাসী বাঙালিদের কাজে লাগিয়ে তৃণমূলকে চাপে ফেলতে চাইছে বিজেপি। রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য থেকে প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সকলেই পাড়ি দিচ্ছেন প্রবাসে বাঙালির পুজোর প্রচারে। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: যে অস্ত্রে তৃণমূল বিজেপিকে ঘায়েল করতে চাইছে,  বিজেপি এবার সেই অস্ত্রই ঘুরিয়ে দিতে চাইছে শাসক দলের দিকে। ‘বাংলা ভাষার অপমান’ এবং ‘বাংলার বাইরে বাঙালিদের হেনস্থা’- এই দুটি অভিযোগ তুলে বার বার বিজেপিকে বিঁধছে তৃণমূল। প্রকাশ্য মঞ্চে বিরোধী দল যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে, কিন্তু ভিতরে ভিতরে বিজেপি এর পাল্টা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।
প্রবাসী বাঙালিদের কাজে লাগিয়ে তৃণমূলকে চাপে ফেলতে চাইছে বিজেপি।
প্রবাসী বাঙালিদের কাজে লাগিয়ে তৃণমূলকে চাপে ফেলতে চাইছে বিজেপি।
advertisement

প্রবাসী বাঙালিদের কাজে লাগিয়ে তৃণমূলকে চাপে ফেলতে চাইছে বিজেপি। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতারা বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সেখানকার বাঙালি পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে বৈঠক করা শুরু করেছেন। এই কর্মসূচিতে সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে রাজ্য বিজেপির দুই হেভিওয়েট নেতা- বর্তমান সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য এবং প্রাক্তন সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শমীক যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিজের রাজ্য গুজরাতে এবং সুকান্ত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে।

advertisement

আরও পড়ুন: মেট্রোর আনলিমিটেড অফার! ২৫০ টাকা এবং ৫৫০ টাকা খরচে ৩ এবং ৫ দিন! মহালয়ায় বাড়িত ট্রেন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

দুর্গাপুজোকে সামনে রেখে ভিনরাজ্যের বাঙালিদের সঙ্গে জনসংযোগের এই কর্মসূচি বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ইচ্ছায় তৈরি হয়েছে। এই পুরো বিষয়টির দেখভাল করছেন দুই সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক দুষ্যন্তকুমার গৌতম এবং তরুণ চুঘ। তাঁরা প্রতিটি রাজ্যে স্থানীয় নেতাদের একটি করে দল গড়ে দিয়েছেন, যারা বাংলার বিজেপি নেতাদের সঙ্গে স্থানীয় পুজো কমিটিগুলির যোগাযোগ করিয়ে দিচ্ছেন। জানা গেছে, মুম্বই, পুণে, নাসিক, সুরাত, জয়পুর, দিল্লি, দেহরাদূন, হরিদ্বার, লখনউ, বারাণসী, রাঁচি, পটনা, ভুবনেশ্বর, হায়দরাবাদ, চেন্নাই, তিরুঅনন্তপুরম, কোচি, বেঙ্গালুরু, পঞ্জিম, মারগাঁও-সহ একাধিক শহরে এ রাজ্যের বিজেপি নেতারা পুজোর আগেই সফর করবেন। চণ্ডীগড় বা আন্দামান নিকোবরের মতো কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলও এই তালিকায় আছে। এই কর্মসূচির সঙ্গে ‘বাঙালি হেনস্থা’ সংক্রান্ত অভিযোগের সম্পর্ক মানতে নারাজ রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল সিংহ। তিনি বলেন, ‘কোথাও কোনো বাঙালি হেনস্থা নেই। তৃণমূলের সাজানো গল্প কেউ বিশ্বাস করে না। আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে এগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই।’ তবে তিনি স্বীকার করেন যে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে এই কর্মসূচির সম্পর্ক রয়েছে। তাঁর কথায়, ‘যাদের কাছে আমরা যাচ্ছি, তাদের অনেকেই হয়তো সেই রাজ্যেরই ভোটার। কিন্তু তাদের আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিতেরা এ রাজ্যে থাকেন। আমরা তাদের বোঝাব অন্যান্য রাজ্য কতটা এগিয়ে গেছে এবং কেন এই রাজ্য থেকে তৃণমূলকে সরানো প্রয়োজন।’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
পুজোর আগেই গুজরাতে যাচ্ছেন শমীক, বারাণসীতে যাচ্ছেন সুকান্ত! তৃণমূলকে চাপে ফেলতে কোন অস্ত্রে শান দিচ্ছে পদ্ম শিবির?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল