যদি সব ঠিক থাকে তাহলে এই ১.৭ কিলোমিটার খনন করতে সময় লাগবে ২০২৬ সালের মে মাস পর্যন্ত। ও ৯৫০ মিটার খনন করতে সময় লাগবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। পার্পল লাইন মানুষের জন্য খুব প্রয়োজনীয় একটি যাত্রাপথ হতে চলেছে। এর আগে জোকা থেকে মেট্রো চালু হয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যেই পার্পেল লাইনের কাজ শেষ করতে চায় মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।
advertisement
বৌবাজারের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে টানেল বোরিং মেশিনের জন্য এবার বেশ কিছু বাড়তি সর্তকতা নিয়েছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। বাকিটা ভগবানের আশীর্বাদ। এমনই জানিয়েছেন মেট্রো রেলের জি এম পি উদয় কুমার রেড্ডি। সম্প্রতি বর্ষায় মেট্রো লাইনে জল জমে যাওয়া নিয়ে আজ উত্তর দিলেন জি এম। তিনি বললেন, ‘ব্লু লাইন তথা দক্ষিণেশ্বর থেকে নিউ গড়িয়া, টালিগঞ্জ থেকে দমদমের লাইন ৪০ বছর পুরনো । রিপেয়ারিং প্রসেস চলছে৷ ভবিষ্যৎ-এ জল জমার মতো ঘটনা ঘটবে না’ ।
একইসঙ্গে তিনি জানালেন, ব্যারাকপুর থেকে বরানগর লাইনটাও একদিন হবে। আশা রাখছি৷ সংবাদ মাধ্যম খুব সাহায্য করেছে আমাদের।অন্যদিকে চিংড়িঘাটা ট্রাফিক ব্লক প্রসঙ্গে, জমি জটকেই সামনে আনলেন তিনি। জিএম আরও বললেন, ‘চিংড়িঘাটা খুব দু:খের বিষয়। রেলমন্ত্রী রিকুয়েষ্ট করেছেন৷ রাজ্য সরকার কী ভাবছে দেখা যাক, জমি পেলে কাজ হবে। আজ থেকে পার্পেল লাইনের কাজ শুরু হয়ে গেল। পার্কস্ট্রিট থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত খনন কাজ চলবে আগের নিয়মে। সেখানে টিবিএম বা টানেল বোরিং মেশিন দিয়ে কাজ করা যাবে না বলেই জানাচ্ছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।