দেশে তামাশা চলছে, ট্যুইটারে লিখেছেন মমতা। দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রক থেকে নথি চুরি হয়ে যায়, দেশের পরিস্থিতি এইমুহূর্তে বিপজ্জনক ।
পাশাপাশি,এই ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কী বলবে, প্রশ্ন তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী । যা ঘটছে সেখানে 'ছুপারুস্তম' কে, তার যথাযথ তদন্ত চাই । ধৈর্য ধরুন, নির্বাচনেই ফয়সলা হবে, ট্যুইটারে বার্তা মমতার ।
গত বছর ১৪ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট জানায়, রাফাল যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনও জায়গা নেই৷ এই চুক্তিতে আর্থিক দুর্নীতি হয়নি। ১২৬-এর জায়গায় ৩৬টি বিমান কেনা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে যে প্রশ্ন তোলা হয়েছে তা একেবারেই অনুচিত, রায় দেয় শীর্ষ আদালত। এছাড়া, বিমান কেনার প্রক্রিয়ায় কোনও সমস্যা নেই । তার পাশাপাশি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বাণিক্যিক পক্ষপাতিত্বের যে অভিযোগ উঠেছে তাও ভিত্তিহীন কারণ এর কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি, জানায় সুপ্রিম কোর্ট।
এরপরই রায়ের পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে মামলা করেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী যশবন্ত সিনহা, অরুণ সৌরি ও আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ৷ একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়, রাফাল চুক্তির সব নথি চুরি হয়ে গিয়েছে৷ সেই সংবাদপত্রের দাবিকে শুনানি চলাকালীন তুলে ধরে সুপ্রিম কোর্ট৷ অ্যাটর্নি জেনারেল ওই সংবাদপত্রের বিরুদ্ধেই অভিযোগ করেন, তারাই রাফাল নথি চুরি করেছে৷
আরও ভিডিও: রাফাল নিয়ে এবার বিরোধীদের উদ্দেশ্যে বার্তা নরেন্দ্র মোদির