বিক্ষোভের ঘটনার দিন শুভেন্দু অধিকারী যে ভাষা প্রয়োগ করেছেন, তা নির্দিষ্ট কাউকে উদ্দেশ্য করে নয়। মন্তব্য আদালতের। যদিও জনপ্রতিনিধিদের এই ধরনের ভাষা প্রয়োগ থেকে বিরত থাকা উচিত বলে মনে করে আদালত। এর ফলে মানুষের মনে ওই পদের প্রতি বিরূপ মনোভাব তৈরি হতে পারে। মন্তব্য বিচারপতির।
advertisement
আরও পড়ুন: প্যালেস্তাইন ভেঙে দুটি দেশ হোক, ইজরায়েলে পা দিয়েই প্রস্তাব দিলেন বাইডেন
আরও পড়ুন: পুজোর মুখেই চরম দুঃসংবাদ পেলেন অনুব্রত মণ্ডল! হাজার চেষ্টাতেও হল না সুরাহা
যদিও এর প্রেক্ষিতে ফৌজদারি ধারা প্রয়োগ করা যায়না। মন্তব্য বিচারপতি জয় সেনগুপ্তে’র। প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকারের মদতেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনাচারের বাড়বাড়ন্ত বলে অভিযোগ করে শুভেন্দু বলেছিলেন, ‘যাদবপুরের ছাত্ররা আমার ওপর হামলা করলে তাদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা হয় না। উলটে যাদবপুর থানার ওসি আমার বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন। এতে স্পষ্ট বোঝা যায় রাজ্য সরকার টুকরে টুকরে গ্যাংয়ের পাশেই রয়েছে। এদের নির্মূল করতে গেলে তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন করতে হবে।’