জানা গেছে নির্দেশে বলা হয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য সংখ্যা ন্যূনতম ৫ করতে হবে এবং ৩০ এর বেশি করা যাবে না। পাশাপাশি বলা হয়েছে যে গ্রাম পঞ্চায়েতের জনসংখ্যা সাড়ে চার হাজারের নিচে থাকবে সেখান থেকে একজন করে পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সংখ্যা করতে হবে। যে গ্রাম পঞ্চায়েতের জনসংখ্যা ৯ হাজারের কম হবে সেখান থেকে দুজন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য, তার বেশি হলে তিনজন পঞ্চায়েত সদস্য রাখা যাবে। জেলা পরিষদের ক্ষেত্রে ও বিশেষ নির্দেশ এদিনের বৈঠকে দেওয়া হয়েছে বলে এই সূত্রের খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: লাঙলে উঠেছিল শিবলিঙ্গ! রয়েছে আঘাতের চিহ্ন! চন্দ্রচূড় শিব মন্দিরে ভক্তের ভিড়!
মূলত যে ব্লক গুলিতে জনসংখ্যা ৬০ হাজারের নিচে থাকবে সেই ব্লকগুলি থেকে জেলা পরিষদের একজন, জনসংখ্যা যেখানে এক লক্ষ কুড়ি হাজারের নিচে থাকবে সেখান থেকে জেলা পরিষদে দু'জন, এর বেশি হলে সেই ব্লক থেকে জেলা পরিষদের তিনজন সদস্য নির্বাচিত করা যাবে। পাশাপাশি এই দিনের বৈঠকে বলা হয়েছে ডিলিমিটেশনের কাজ শেষ করতে হবে ১২ ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে। পাশাপাশি গোটা সংরক্ষণের কাজ ১৬ ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ করে ফেলতে হবে।
মনে করা হচ্ছে এই নির্দেশের মাধ্যমেই কার্যত এই দিন রাজ্য নির্বাচন কমিশন ইঙ্গিত দিয়ে দিল আগামী বছরের দোরগোরাতেই ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিকে যেতে চলেছে তারা। প্রসঙ্গত এদিন রাজ্য নির্বাচন কমিশন অন্য এক নির্দেশিতায় জানায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত অফিসারদের বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রশাসনিক আধিকারিকদের একাংশের ব্যাখ্যা কার্যত পঞ্চায়েত নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতি জোর কদমে শুরু করল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়