TRENDING:

গত ৬ মাসে আয় প্রায় শূন্য, লকডাউনে চরম আর্থিক সংকটে সায়েন্স সিটি, কেন্দ্রের কাছে সাহায্যের আবেদন

Last Updated:

১৯৯৮ সাল থেকে টানা বাইশ বছর আর্থিকভাবে স্বনির্ভর এই সংগ্রহালয়। টিকিট বিক্রি, মাঠ ও হল ভাড়া দিয়ে নীচুতলার কর্মীদের বেতন, রক্ষণাবেক্ষণ ও অন্যান্য খরচ চলে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: করোনা, লকডাউনে বেসামাল সায়েন্স সিটি। আর্থিকভাবে স্বনির্ভর প্রতিষ্ঠানের আয় শূন্যে এসে ঠেকেছে। ২২  বছরের মধ্যে প্রথম চরম আর্থিক সংকটের মুখে সায়েন্স সিটি। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করেছে কর্তৃপক্ষ।
advertisement

করোনায় শোচনীয় অবস্থা কলকাতার দর্শনীয় বিজ্ঞান সংগ্রহালয় সায়েন্স সিটির। ১৯৯৮ সাল থেকে টানা বাইশ বছর আর্থিকভাবে স্বনির্ভর এই সংগ্রহালয়। টিকিট বিক্রি, মাঠ ও হল ভাড়া দিয়ে নীচুতলার কর্মীদের বেতন, রক্ষণাবেক্ষণ ও অন্যান্য খরচ চলে। গত বছরের হিসাব অনুযায়ী পনেরো লক্ষ দর্শক এসেছিলেন সায়েন্স সিটিতে। এই প্রতিষ্ঠানের আয়, টিকিট বিক্রি থেকে বছরে গড়ে আয় ২২ কোটি টাকা ৷ তাছাড়া হল ও মাঠ ভাড়া দেওয়া হয় ৷ মার্চ থেকে অগাস্ট গড়ে আয় ৮ কোটি টাকা ৷

advertisement

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে দেশের অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের সঙ্গে সায়েন্স সিটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর জেরে গত ছয় মাসে এক পয়সাও আয় হয়নি। সায়েন্স সিটিতে ২৭৫ জনের মধ্যে ২০০ জন কর্মীই আউটসোর্সড। তাঁদের বেতন দিতে এখন হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া রক্ষণাবেক্ষণের খরচ তো আছেই। বাধ্য হয়ে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের কাছে সাহায্য চেয়েছেন প্রতিষ্ঠানের অধিকর্তা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
গ্রামের মেয়ে রজনী বাউরি, বাঁকা কথা উড়িয়েছেন ড্রিবল করে,পায়ে বল স্বপ্ন দেশের হয়ে খেলার
আরও দেখুন

সায়েন্স সিটির মতো সংগ্রহালয়ের খরচ টিকিট থেকে উঠবে, এমন পরিকল্পনা করে তৈরি করা হয়েছিল। তাই সংস্কৃতি মন্ত্রকের কাছে এদের জন্য আলাদা কোনও তহবিল নেই। এখন প্রশ্নের মুখে এখানকার কর্মীদের ভবিষ্যৎ।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
গত ৬ মাসে আয় প্রায় শূন্য, লকডাউনে চরম আর্থিক সংকটে সায়েন্স সিটি, কেন্দ্রের কাছে সাহায্যের আবেদন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল