আরও পড়ুনঃ গেট থেকে গ্রেফতার ১৪ সিপিআইএম কর্মী! লাল ব্রিগেডের লালবাজার অভিযান ঘিরে তুমুল উত্তেজনা
সোমবার রাতে জুনিয়র চিকিৎসকরা সাংবাদিক বৈঠকে জুনিয়র চিকিৎসকদের কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা বলেন, ‘‘শুধুমাত্র জুনিয়র চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যব্যবস্থার অংশ নয়। জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতির ফলে স্বাস্থ্যব্যবস্থা যদি ভেঙে পড়ে, তবে তা রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে যথেষ্ট সংখ্যায় সিনিয়র ডাক্তার-নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবের দিকে ইঙ্গিত করছে।” তাঁদের অভিযোগ, ‘‘পুলিশি গাফিলতির ব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। স্বাস্থ্য দুর্নীতির বিষয়েও বাস্তবে কোনও পদক্ষেপ হয়নি। সন্দীপ ঘোষ, অভিক দে বা বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে সাসপেন্ড করা অনেকটা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো হল।”
advertisement
আরও পড়ুনঃ হিরো আলমকে গণধোলাই, কান ধরে ওঠবস! আদালত চত্বরে যা ঘটল দেখে তাজ্জব সকলে
সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের দ্বিতীয় শুনানি শেষ হতেই প্রশাসনিক বৈঠকে পুজো প্রস্তুতিতে জোর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নের সভাঘরে বৈঠকে তিনি বললেন, “১ মাস ১ দিন হয়ে গিয়েছে এবার উৎসবে ফিরুন। সিবিআই তদন্ত শেষ করুক দ্রুত।” এর পরিপ্রেক্ষিতে জুনিয়র চিকিৎসকরা বলেন,” মুখ্যমন্ত্রী উৎসবে ফিরতে বলেছেন এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি আমরা। মুখ্যমন্ত্রীকে অবিলম্বে এই বক্তব্য ফিরিয়ে নিতে হবে। আমরা সরকারের উদ্দেশে জানাতে চাই, আগামিকাল বিকেল পাঁচটার মধ্যে রাজ্য সরকার আমাদের এই দাবিগুলো মিটিয়ে দিক, তবেই আমরা কর্মবিরতি প্রসঙ্গে ওঁদের আবেদন নিয়ে ভেবে দেখতে পারি।”