ইপিওএস মেশিনের সঙ্গে লিঙ্ক করা থাকবে গ্রহীতার আধার কার্ড৷ ডিজিট্যাল কার্ড সোয়াইপ করে আঙুলের ছাপ দিয়ে রেশন নিতে হবে৷ পরিবারের যে কেউ রেশন নিতে পারবেন৷ খাদ্য দফতরের সার্ভারে আসবে সরাসরি তথ্য৷ খাদ্যদ্রব্যের গুণগত মানও ধরা পড়বে মেশিনে৷ মোবাইল রিচার্জ, টিকিট বুকিং, ব্যাঙ্কিংয়ের পরিষেবাও দেবে এই মেশিন।
অগাস্টের শেষের দিকেই রাজ্যের সব রেশন দোকানে ইপিওএস মেশিন বসানোর কথা ভেবেছে খাদ্য দফতর। সোমবারই কলকাতায় সভা করে ইপিওএস বসানোর জন্য রাজ্যের উপর বেশ কয়েকদফা শর্ত চাপালেন রেশন ডিলাররা।খাদ্যশস্যে কুইন্টাল প্রতি ৫৪ টাকা কমিশন পান ডিলাররা৷ কুইন্টাল প্রতি ২৫০ টাকা কমিশনের দাবি জানিয়েছেন ডিলাররা৷ হ্যান্ডলিং লস হিসেবে প্রতি কুইন্টালে ২ কেজি ছাড়ও চান তারা৷ ইপিওএস বসাতে ডিলারদের টালবাহানা ফের একবার প্রশ্ন তুলে দিল, তাহলে কি সরষের মধ্যেই ভূত? কারচুপি ধরা পড়ার আতঙ্কেই কি এত গড়িমশি?
advertisement