ট্র্যাক নবীকরণ কাজের প্রচেষ্টা বৃদ্ধির ফলাফল হিসেবে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ২০২৩-এর ফেব্রুয়ারি মাসে ১৬টি জোনের মধ্যে সামগ্রিক কর্মদক্ষতার ক্ষেত্রে ৯০.৫ শতাংশ অর্জন করে ২য় স্থান অধিকার করেছে।২০২৩-এর ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যালাস্ট থেকে ধুলো, বালু ছাই ইত্যাদির দুর্ভেদ্য স্তর পরিষ্কার করে ৪২.৫১ কিমি সমতল ট্র্যাকের ডিপ স্ক্রিন করা হয়েছে, বর্তমান আর্থিক বর্ষের এপ্রিল থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত যার ২৯৮.০৪ কিমি ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি ঘটেছে। ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ মাসে ১৫.৭৮ ট্র্যাক কিঃমিঃ থ্রু স্লিপার নবীকরণ সম্পন্ন করা হয়েছে, যার ফলে সংশ্লিষ্ট মাসে ১৫৩.৫০ ট্র্যাক কিঃমিঃ পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি ঘটেছে। ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ মাসে ১.৫০টি সমতুল্য সেটের থ্রু টার্নআউট নবীকরণ সম্পন্ন করা হয়, যার ফলে সংশ্লিষ্ট মাসে ১৯৯.৫০ সেট পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি ঘটেছে। ২০২৩-এর ফেব্রুয়ারি মাসে ৪২.৬২ ট্র্যাক কিঃমিঃ থ্রু রেল নবীকরণ সম্পন্ন করা হয়েছে, যার ফলে সংশ্লিষ্ট মাসে ৪১৫.০৫ ট্র্যাক কিঃমিঃ পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি ঘটেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মা ও মেয়ের একই প্রেমিক? তাই কি বাটাম দিয়ে পিটিয়ে খুন? উত্তর খুঁজছে মেখলিগঞ্জ
ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত ২৪টি ব্রিজের পুনর্বাসনের কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে, যার ফলে সংশ্লিষ্ট মাসে ২১১টি ব্রিজ পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি ঘটেছে। এছাড়াও, ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ মাসে ইউএসএফডি (আল্ট্রা সোনিক ফ্ল ডিটেকশন) মেশিন দিয়ে ১৬৪০.৫৩ কিমি ট্র্যাক পরীক্ষা করা হয়েছে, যার ফলে সংশ্লিষ্ট মাস পর্যন্ত ১৯২৬০.৭৯ কিমি ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি ঘটেছে। ইউএসএফডি প্রযুক্তির দ্বারা ফাটলের মতো ত্রুটি শনাক্ত করা হয় এবং সুরক্ষার জন্য ত্রুটিযুক্ত রেল সরিয়ে ফেলা হয়। নিয়মিত বিরতিতে ট্র্যাকের রক্ষণাবেক্ষণ করার ফলে ট্রেনের সুগম পরিচালন সম্ভব হয়েছে এবং যাত্রীদের উন্নতমানের ভ্রমণ অভিজ্ঞতাও প্রদান করা হচ্ছে। রেলওয়ে ট্র্যাকের জন্য সুরক্ষা ব্যবস্থার উপর বর্ধিত গুরুত্ব প্রদান করার ফলে গতি বৃদ্ধি ও উন্নত ভ্রমণ অভিজ্ঞতার পাশাপাশি ট্রেনের নিরাপদ চলাচলও সম্ভব হয়েছে।