আরও পড়ুন - সমুদ্রের মধ্যে ফেটে পড়ল আগ্নেয়গিরি, ধেয়ে আসছে সুনামি, উপগ্রহ মারফত ধরা পড়ল মারণ ছবি
চিঠিতে মমতা লিখেছেন, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে বাংলার ভূমিকা অনীস্বাকর্য। বাংলার সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সৃষ্টি বন্দেমাতরম ধ্বনি স্বাধীনতার সংগ্রামের মুখে মুখে ছড়িয়েছিল। এ ছাড়াও চিঠিতে রমেশচন্দ্র দত্ত, চিত্তরঞ্জন দাশদের ভূমিকা উল্লিখিত হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে স্বামী বিবেকানন্দ, অরবিন্দ ঘোষদের অবদানের কথাও।
advertisement
আরও পড়ুন - জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে মানুষ! এ ছবিতে মানুষের মুখ কোথায়? দিশেহারা নেটিজেনরা
আইএনএ ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর কীর্তির উপর ভিত্তি করে এ বার পশ্চিমবঙ্গের ট্যাবলো তৈরি করা হয়েছিল। সেই ট্যাবলোয় উল্লেখ করা হয়েছিল, বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্বামী বিবেকানন্দ, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ, মাতঙ্গিনী হাজরা, কাজি নজরুল ইসলাম, বিরসা মুণ্ডাদের কথাও। চিঠিতে মমতা উল্লেখ করেছেন, হাজার হাজার বিপ্লবী, যাঁদের মধ্যে রয়েছে ক্ষুদিরাম বসু থেকে বাঘাযতীন, মাস্টারদা সূর্য সেনরা। এঁদের মাধ্যমে স্বাধীনতার বার্তা ছড়িয়ে পড়েছিল। ট্যাবলো বাদ দেওয়ার অর্থ এই মানুষদের খাটো করা। বাংলার মানুষ এই সিদ্ধান্তে কষ্ট পেয়েছে।
সূত্র মারফত আগেই খবর পাওয়া গিয়েছিল, বাংলার ট্যাবলো এ বারেও সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে দেখা যাবে না। সেই নিয়েই তৈরি হয় বিতর্ক। ক্ষোভ উগড়ে দেন অনেকেই।