নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, প্রদত্ত ভোটের ছয় ভাগের এক ভাগ ভোট পেলে জামানত রক্ষা হয়। যা শতাংশের হিসেবে ১৬ শতাংশের সামান্য বেশি। বামেরা এ রাজ্যে ৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে৷ যাদবপুরের সিপিআইএম প্রার্থী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য পেয়েছেন ২০.৯৯ শতাংশ ভোট। অর্থাৎ তাঁর জামানত রক্ষা পেল। বাকি কেন্দ্রে জামানত রক্ষা করতে পারেনি বামেরা।
advertisement
২০১৪ সালেও লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে দুটি আসন পেয়েছিল বামেরা৷ মাত্র ৫ বছরের মাথায় সব ওলটপালট হয়ে গেল৷ ২০১৪ সালে মুর্শিদাবাদ ও রায়গঞ্জ জিতেছিল বামেরা৷ ২০১৯-এ দুটিই হাতছাড়া হল৷ রায়গঞ্জে সিপিআইএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম পেয়েছেন ১ লক্ষ ৮২ হাজার ৩৫টি ভোট৷ মুর্শিদাবাদে সিপিআইএম প্রার্থী ছিলেন বদরুজ্জা খান৷ তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লক্ষ ৮০ হাজার ৭৯৩৷
একমাত্র মালদা দক্ষিণ আসন ছেড়ে রেখে বাকি ৪১ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল বামেরা। সব কেন্দ্রেই জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার পথে বামেদের।