১৮ জুলাই বিধাননগর পুরসভায় আস্থভোট রীতিমতো অনিশ্চিত। কেন আস্থাভোট ঘিরে অনিশ্চয়তা?
মেয়রের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে পুরসভার চেয়ারপার্সনকে হলফনামা জমার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট ৷
কীভাবে অনাস্থা আনা হল, তা জানিয়ে হলফনামা দিতে হবে
মামলায় যুক্ত হওয়ার আবেদন
অনাস্থা মামলায় যুক্ত হতে আদালতে আবেদন করেন বিধাননগরের ৭ কাউন্সিলর
বুধবার তাঁদের লিখিত আবেদন করার নির্দেশ হাইকোর্টের
advertisement
অনাস্থা নথি জমার নির্দেশ
অনাস্থা নিয়ে কাউন্সিলরদের বৈঠকের নথিও আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ বিচারপতির
হলফনামা ও বৈঠকের নথি জমার পর হবে শুনানি। উভয় পক্ষের বক্তব্য সিদ্ধান্ত নেবে আদালত। এই প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ হতে পারে। ২০০৬ সালের পুর নিগম আইনের ৫০ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, মেয়রকে অপসারণের প্রস্তাব গৃহীত হবে বোর্ড অফ কাউন্সিলের বৈঠকে। যে বৈঠক ডাকবেন চেয়ারপার্সন। সব্যসাচী দত্তের ক্ষেত্রে কী এই নিয়ম মানা হয়েছিল?
মেয়রের বিরুদ্ধে অনাস্থা নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন পুর নিগমে স্পষ্ট নীতির অভাব রয়েছে। এক্ষেত্রে আদালতকে হস্তক্ষেপের আবেদন করেন করেন বিকাশ ভট্টাচার্য
বিধাননগরের মেয়রকে সরাতে ঘোড়া কেনাবেচার অভিযোগও তুলছেন আইনজীবীরা।
সব্যসাচী দত্তের আইনজীবীদের বক্তব্যের বিরোধিতা করেন অ্যাডভোকেট জেনারেল। এই মামলায় যুক্ত হতে চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করতে চলেছেন অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় সহ বিধাননগরের সাত কাউন্সিলর।