TRENDING:

কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা, মন্দিরে মন্দিরে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা

Last Updated:

কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা। সকাল থেকেই মন্দিরে মন্দিরে চলছে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা। দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা। সবমিলিয়ে জমজমাট দীপাবলি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: দীপাবলিতে ধুমধাম। আলোর উৎসবে মেতে বাংলা। নিষ্ঠাভরে মহাকালীর আরাধনা। আঁধার কাটিয়ে আলোয় ফেরা। মোমবাতি-প্রদীপের আলপনা। কালীপুজোয় আবার ঠাকুর দেখা।
advertisement

দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা। তারাপীঠে ভক্তদের ঢল। সাধক বামদেব তন্ত্রসাধনা করে মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন। তারাপীঠে মা তারা কালী রূপে পুজিত হন। আজ, শনিবার ভোরে মাকে স্নান করে শীতল আরতি করা হয়েছে। আজ সকাল ১১টা ৪৪ মিনিট থেকে অমাবস্যা। শেষ হবে সোমবার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে। আজ রাজবেসে সেজেছেন মা। কালীপুজোয় মাকে দু'বার ভোগ বেদন করা হয়ে থাকে। দুপুরের অন্ন ভোগে থাকে পাঁচ রকমের ভাজা, পোলাও, খিচুড়ি, শোল মাছ পোড়া, বলিদানের মাংস, চাটনি, পায়েস মিষ্টি। সন্ধ্যা আরতির সময় দেওয়া হয় লুচি, মিষ্টি। রাতে মহা ধুমধামে নিশিপুজো। কালীপুজোয় শক্তিপীঠে হাজির হয়েছেন সাধকরাও। তারাপীঠ মহাশ্মশানে আজ তন্ত্রসাধনা।

advertisement

Photo: Aurabinda Halder

কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা। সকাল থেকেই মন্দিরে মন্দিরে চলছে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা। দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা। সবমিলিয়ে জমজমাট দীপাবলি। আলোর উৎসবে মুখরিত রাজ্য। শহর থেকে জেলা, সর্বত্রই এক ছবি। কোথাও সাবেকি সাজে প্রতিমা-মণ্ডপ, কোথাও আকর্ষণ থিম।

advertisement

১৮৫৫ সালের ৩১ মে হুগলি নদীর পূর্ব পাড়ে রানি রাসমনি প্রতিষ্ঠা করেন দক্ষিণেশ্বরে ভবতারিণীর মন্দিরের। এই মন্দিরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে একাধিক কাহিনি। প্রতি বছরই কালীপুজোর দিন ভক্তদের ঢল নামে মন্দিরে। এ বছরেও একই ছবি ধরা পড়ল। সকাল থেকেই দূর দূরান্ত থেকে এসেছেন পূন্যার্থীরা।

advertisement

টালীগঞ্জের করুণাময়ী কালীমন্দিরে দূরদুরান্ত থেকে ভিড় জমিয়েছেন ভক্তরা। ২৬০ বছরে পা দিল এই মন্দিরের পুজো। ভোর ৪টেয় মঙ্গলআরতি করে পুজোর সূচনা হয়েছে। এখানে কালীপুজোর দিন কুমারী পুজোরও আয়োজন করা হয়। ২০০৯ থেকে এই মন্দিরে কুমারী পুজো শুরু হয়। পাশাপাশি করুণাময়ী কালীমন্দিরে ভোগ হিসেবে আমিষ ও নিরামিষ দু'ধরনের রান্নাই করা হয়। আমিষে ১১ ধরণের মাছ রান্না করা হয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ঠনঠনিয়ার শ্রীশ্রী সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দিরের পুজো এবার ৩১৬ বছরে পা দিল। প্রতি বছরের মতো সকাল থেকে পূন্যার্থীদের ভিড় মন্দির চত্বরে। রাত সাড়ে এগারোটা থেকে মূল পুজো শুরু হলেও, সকালেও পুন্যার্থীদের পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বেলা একটা নাগাদ মন্দিরের দরজা বন্ধ হবে, ফের দুপুর তিনটে নাগাদ খোলা হবে মন্দিরের দরজা। পুজো চলবে ভোর পর্যন্ত। এই মন্দিরের বৈশিষ্ট্য হল, দর্শনার্থীদের জন্য শুকনো ভোগ দেওয়া হয়। লুচি ছোলার ডালের ব্যবস্থা থাকে ভোগে। পাশাপাশি মায়ের ভোগ রান্না হয় তিনদিন ধরে। শুক্রবার থেকে সেই ভোগ রান্না শুরু হয়েছে।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা, মন্দিরে মন্দিরে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল