জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে রবীন্দ্র কুমারের স্ত্রী তাঁকে ফোনে না পেয়ে খুঁজতে খুঁজতে ফ্ল্যাটে আসেন। বন্ধ দরজা খুলতে না পেরে প্রতিবেশীদের সাহায্য চান। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে জোড়া দেহ উদ্ধার করে। হরিদেবপুরে রহস্যমৃত্যু তদন্তে হোমিসাইড শাখা।
মৃত যুবকের নাম রবীন্দ্র কুমার চৌরাসিয়া স্ত্রী এবং সন্তান নিয়ে বেহালায় থাকতেন। রবীন্দ্রের স্ত্রী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না বলে অভিযোগ। স্বামীকে খুঁজতে খুঁজতে তিনি হরিদেবপুরের ওই ফ্ল্যাটে পৌঁছন। কিন্তু দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। এর পর হরিদেবপুর থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছে দরজা ভাঙে পুলিশ। ঘরের ভিতরে রবীন্দ্র কুমারকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। মেঝেতে পড়ে ছিল এক মহিলার দেহ, যদিও তাঁর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। কী ভাবে মৃত্যু?আত্মহত্যা না খুন? জোরকদমে চলছে তদন্ত। মৃত মহিলার পরিচয় জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।
advertisement