লাইসেন্সধারী বন্দুকের মালিক এই বিপণিতে অস্ত্রভাণ্ডার ভাড়া নিয়ে সেখানে বন্দুক রাখতেন। এসটিএফ সূত্রের দাবি, বন্দুকের মালিক হয় মারা গেছেন বা লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ না করার কারণে বন্দুক ফেরত নেননি। সেগুলোই বেছে বেছে বিক্রি হয়েছে বেআইনি অস্ত্র কারবারিদের কাছে।
নিয়ম অনুযায়ী কোনও অস্ত্র বিপণির ভাড়া করা অস্ত্রভাণ্ডারে রাখা বন্দুক দীর্ঘদিন কোনও দাবিদার না থাকে, তাহলে ওই বন্দুক যার নামে লাইসেন্স আছে, সেই ব্যক্তি যে জেলার বাসিন্দা ওই জেলার জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেখানে হস্তান্তর করতে হয় বিপণির মালিককে।
advertisement
এসটিএফ তদন্তে উঠে এসেছে বিবাদি বাগের এই বিপণির মালিক আইন লঙ্ঘন করেছেন। তাঁদের অস্ত্রভাণ্ডারে থাকা বহুযুগ পুরোনো অস্ত্র বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে বেআইনি অস্ত্র কারবারিদের হাতে। বাজেয়াপ্ত ৪১ টি আগ্নেয়াস্ত্র ফরেন্সিক ও ব্যালেস্টিক পরীক্ষায় পাঠাতে চলেছে এসটিএফ।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে স্পষ্ট হবে এই আগ্নেয়াস্ত্র গুলো কত পুরোনো। শেষ কবে ব্যবহার হয়েছে অর্থাৎ গুলি চলেছে- এই বিষয়গুলো পরীক্ষা করা হবে। এই বাজেয়াপ্ত আগ্নেয়াস্ত্রগুলোর লাইসেন্স কাদের নামে আছে তা জানার চেষ্টা চলছে । এই বন্দুক গুলোর সঠিক তথ্য দিতে ব্যর্থ হয়েছেন বিপণির মালিক