আরও পড়ুন: অবশেষে কল্যাণের সঙ্গে একান্ত বৈঠকে অভিষেক! তারপরেই কল্যাণ যা বললেন, শুনে চমকে উঠবেন! কী হল জানেন?
নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে অভিযুক্ত চন্দ্রনাথ সিনহার বিরুদ্ধে তদন্ত করছিল ইডি৷ মন্ত্রীর বীরভূমের বাড়িতেও অভিযান চালিয়েছিল তারা৷ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ২০১৬ থেকে ২০২১-এর মধ্যেই টাকা জমা পড়েছিল মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার অ্যাকাউন্টে। মন্ত্রীর দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বেহিসেবি প্রায় দেড় কোটি টাকার হদিশ মেলে বলে দাবি করেছিল ইডি৷ এর পাশাপাশি মন্ত্রীর বাড়ি থেকেও নগদ চল্লিশ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ যদিও মন্ত্রী কোনও ক্ষেত্রেই এই টাকার হিসেব বা আয়ের উৎস কী, তা জানাতে পারেননি বলে অভিযোগ ইডি-র৷ মন্ত্রীকে বেশ কয়েকবার তলব করে জেরাও করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷
advertisement
এ প্রসঙ্গে রাজ্যপাল এ দিন বলেন, ‘ইডি ঘুষ নেওয়ার মামলায় ওনার বাড়িতে সঙ্গতিহীন অর্থ উদ্ধার করে। আমি সব নথি দেখেছি। আইনি পরামর্শ নিয়ে বিচার প্রক্রিয়া অনুমতি দিয়েছি।’