TRENDING:

গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করার ‘শেল কোম্পানি’ কলকাতায়, সিবিআই-এর কড়া নজর

Last Updated:

কলকাতা ও কলকাতার পার্শ্ববর্তী এলাকায় এই চারটি ভুয়ো সংস্থার সঙ্গে ২৫ থেকে ৩০টি ভুয়ো কোম্পানির যোগ রয়েছে দাবি সিবিআইয়ের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: গরু পাচারে সিবিআইয়ের  নজরে এ বার কলকাতায় চারটি ‘শেল কোম্পানি’ বা ভুয়ো সংস্থা। সেই কোম্পানিগুলো তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখে সিবিআই জানতে পারে গরু পাচারের কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে এই ভুয়ো কোম্পানিগুলির মাধ্যমে। এই কোম্পানিগুলোর ডিরেক্টর ও কর্তৃপক্ষের আসনে থাকা কর্মীদের উপর নজর সিবিআইয়ের। আরও এরকম প্রায় পঁচিশ থেকে ত্রিশটি কোম্পানির খোঁজ পেয়েছে সিবিআই।
advertisement

কলকাতা ও কলকাতার পার্শ্ববর্তী এলাকায় এই চারটি ভুয়ো সংস্থার সঙ্গে ২৫ থেকে ৩০টি ভুয়ো কোম্পানির যোগ রয়েছে দাবি সিবিআইয়ের। সিবিআই সূত্রে খবর, গরু পাচারের থেকে যে কোটি কোটি টাকা আসত সেই টাকা এই কোম্পানি গুলোর মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা করা হত, দাবি সিবিআইয়ের। গরু পাচার মামলায় সিবিআই অনুব্রত মন্ডল, ও তার দেহরক্ষী সায়গলকে গ্রেফতার করে কিছু মাস আগে। সেই মামলায় সায়গলকে ইডি দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

advertisement

পাশাপাশি অনুব্রত মণ্ডলকেও পরবর্তী সময়ে ইডি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মন্ডলকেও ২ নভেম্বর ইডি তলব করেছে। সঙ্গে সিএ মণীশ কোঠারিকেও তলব করা হয়েছে। সিবিআইয়ের আগে মণীশ কোঠারি ও সুকন্যা মন্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে বোলপুরে।

অনুব্রত মন্ডলের  ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের রাইস মিল, সুকন্যার কোম্পানি, জমি, বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, দলিল ইতিমধ্যে খতিয়ে দেখেছে সিবিআই। এ বার সেই সিবিআই তদন্ত করতে গিয়ে খোঁজ পায় কলকাতার চারটি ভুয়ো বা শেল কোম্পানি রয়েছে। যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার আর্থিক লেনদেন হয়েছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।

advertisement

আরও পড়ুন: ঘরের মহিলাদের প্রার্থী করার জন্য নেতাদের কাছে তদ্বির করছেন গৃহকর্তারাও, লক্ষ্য পঞ্চায়েত ভোট, আজ থেকেই মহিলা পঞ্চায়েতি সম্মেলন রাজ্যে

আরও পড়ুন: তিন দেশ থেকে আসা অমুসলিমদের নাগরিকত্ব, ভোটের আগেই গুজরাতে ঘুরপথে সিএএ চালু কেন্দ্রের

এর সঙ্গে আরও যোগ রয়েছে প্রায় ৩০টি কোম্পানির। গরু পাচারের টাকা কোথায় কোথায় গিয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে সিবিআই ও ইডি দু’পক্ষই তৎপর। কোটি কোটি টাকার লেনদেন চলত কলকাতার ভুয়ো সংস্থার মাধ্যমে।

advertisement

এই কোম্পানির কর্তৃপক্ষর উপর নজর এ বার সিবিআইয়ের। ব্যাঙ্কের নথি ইতিমধ্যে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে বলা যায় গরু পাচার মামলায় এবার ভুয়ো কোম্পানির খোঁজ মিলল কলকাতা ও কলকাতার পার্শ্ববর্তী এলাকাতেও।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ARPITA HAZRA 

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করার ‘শেল কোম্পানি’ কলকাতায়, সিবিআই-এর কড়া নজর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল