শান্তিপূর্ণ পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থনা?
ফিরহাদ হাকিম: হ্যাঁ। প্রার্থনা করলাম। যাতে শান্তিতে ভোট হয়। মানুষ যাকে মনে করবে তাকে ভোট দিয়ে দায়িত্বে বসাবে। এর মধ্যে হানাহানি রেষারেষির কোনো জায়গা নেই। যদি আমাকে যোগ্য মনে করে, আমাকে দায়িত্ব দেবে। আপনাকে যোগ্য মনে করলে, আপনাকে দায়িত্ব দেবে। রাজনীতিতে আমি আমার কথা বলব। আপনি আপনার কথা বলবেন। মানুষ বুঝে নেবে কাকে সমর্থন করবে।
advertisement
কাল অনুব্রতর বীরভূমে প্রচারে ববি
ফিরহাদ হাকিম: আমি মনে করি, আমাদের যা সংগঠন আছে, কর্মীরা যেভাবে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করে, তাতে বেশিরভাগ আসনে আমরাই জিতব। অনুব্রত আমাদের সঙ্গে নেই। কিন্তু কর্মীরা আছে। মানুষ আছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি ও তৃণমূল কংগ্রেসের পতাকা নিয়ে যারা রাস্তায় নামে, মানুষ তাদের সঙ্গে আছে।
আরও পড়ুন: রাতে ফিরলেন না বাড়িতে, কোথায় গেলেন সায়নী ঘোষ? শুক্রবার নিয়ে বিরাট জল্পনা
জালি ব্যালট পেপার?
পাগলে কিনা বলে, ছাগলে কিনা খায়? নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা। প্রথমে সন্ত্রাস, পরে বাহিনী, তারপর মনোনয়ন নিয়ে নাচানাচি করল। সেগুলো সব যখন সমাধান হয়ে গেল, তখন ভুয়ো ব্যালট পেপারের গল্প। হারের অজুহাত খাঁড়া করে রাখল। পিনে ওয়ালে কো পিনে কা বাহানা চাহিয়ে। হারনে ওয়ালে কো হারনে না বাহানা চাহিয়ে।
শান্তিপূর্ণ ভোট হবে?
বিরোধি ভাইদের বলব, শান্তিপূর্ণ থাকতে। বোমা গুলি আমদানি থেকে সরে আসুন। পায়ের তলায় মাটি নেই বলে এগুলো করবেন না। পুলিশকে বলব, সতর্ক ভাবে বাংলার মানুষকে ভোটাধিকার পালনের সুযোগ করে দিন। ২০১১ এবং ২০১৬-তে কেন্দ্রীয় বাহিনী মুড়ে দিয়ে ভোটে যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেসের পাশে মানুষ ছিলেন, এবারেও যত ইচ্ছা বাহিনী আসুক, তৃণমূল মানুষের ওপর ভরসা করে। এবং মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসের ওপর। বিরোধীরা এবার আর বলতে পারবে না তৃণমূল কংগ্রেস করছে। বাহিনী এসে গেছে। উত্তেজনা এবং মারপিট করবেন না। মানুষ পাত্তা দেবে না।
আরও পড়ুন: সিপিআইএম প্রার্থীও এমন করতে পারেন! ভাবতেই পারছেন না কেউ, জলপাইগুড়িতে বিজেপির উল্লাস
রোজ শিরোনামে কোচবিহার কেন?
কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালিয়ে আমাদের চার ভাইকে মেরে ফেলেছে। কোচবিহার বর্ডার এলাকা। শীতলকুচিতে মেরে ওপারে চলে যাচ্ছে। বিএসএফ নিষ্ক্রিয়।