তিনি বলেন যে , ‘‘সুব্রত বাবু এক প্রকার বাংলার রাজনীতির আইকন ছিলেন। তাঁর মৃত্যু হয়তো ৭৫ বছর বয়স হয়েছিল তবু মনে হচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলেন, ৫০/৬০ বছর ধরে রাজনীতি জীবনে অ্যাক্টিভ থেকেছেন সামাজিক জীবনে সবার সঙ্গে তার স্বাভাবিক সম্পর্ক পার্টি বা বয়স কোনো কিছু উনি ভাবতেন না ব্যক্তিগত ভাবে অনেকের অভিভাবক ছিলেন ।রাজনীতির ক্ষেত্রে তাদের মত মানুষরা চলে যাওয়াটা মূল্যবোধ ও পরম্পরার যে রাজনীতি সেটায় একটা বড় গ্যাপ তৈরি হয়ে গেছে।বেশ কিছু নেতাকে আমরা ইদানিং হারিয়েছি।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে বড়ো একটা গ্যাপ তৈরি হচ্ছে । উনি যে পার্টির নেতা ছিলেন সে পার্টির যেমন ক্ষতি নিঃসন্দেহে বাংলার রাজনীতির বড় ক্ষতি হল।’’
advertisement
তিনি আরও বলেনন, ‘‘বিধান সভায় যাওয়ার পর ওনার সামনাসামনি হয়েছি ১৬ সাল থেকে তিন বছর ছিলাম ।অনেকবার দেখা হয়েছে বিএ কমিটিতে বসে এক সাথে খাওয়া দাওয়া হত ।এত বছর বয়সে উনি মিষ্টি খেতেন খুব।বিধান সভার মধ্যে বেঞ্চে বসে অনেক্ষন আলোচনা হয়েছে উনি যে ধরণের মজার মজার কথা বলতেন স্টেট ফরোয়ার্ড বলতেন এটা যেমন আনন্দদায়ক ছিল মজার ও ছিল সেরকম শিক্ষার ও ব্যাপার ছিল।নিঃসন্দেহে এরকম ব্যক্তি চলে যাওয়া রাজনীতিতে বড়ো একটা গ্যাপ তৈরি হল।’’