বুধবার সকাল থেকে ফের তদারকিতে নেমে পড়েছেন তাঁরা। বিরাট কর্মকাণ্ডে বিদ্যুৎব্যবস্থা যথাযথ রাখতে সকাল থেকে ছুটছেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস৷ প্রয়োজনে বৈঠক করছেন, নির্দেশ দিচ্ছেন৷ দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু আগাম সাবধানতা মাথায় রেখে ১৫টি অতিরিক্ত ইঞ্জিন জগন্নাথধামে রেখেছেন৷
জলের ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ৷ কোনও ফাঁক রাখছেন না মন্ত্রী পুলক রায়৷ অতিথি–অভ্যাগতদের যাতায়াতের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেদিকে নজর রাখছেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী৷
advertisement
এছাড়া নানা দায়িত্ব সামলাচ্ছেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। মন্দিরের ধ্বজা লাগানো থেকে মহাযজ্ঞের ত্রুটিহীন ব্যবস্থা রাখতে তীক্ষ্ণ নজর ছিল সকলের। সবথেকে বড় কথা— মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল এই তিনদিনের উদ্বোধন কর্মসূচি করতে গিয়ে জনজীবন যেন অচল না হয়ে পড়ে। সে-দিকেও খেয়াল রাখতে হয়েছে। মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, দিদি আমাদের যেভাবে কাজ করতে বলছেন আমরা সেভাবেই এখানে দায়িত্ব পালন করছি। আশা করছি নিখুঁতভাবেই সবটা উতরে যাবে।
আরও পড়ুন: দিনভর হোমযজ্ঞ, দিঘায় জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধন ঘিরে শুরু উৎসব
এছাড়া রাজ্য প্রশাসনের একাধিক আধিকারিক এই মুহূর্তে দিঘায় রয়েছেন। তাদের তরফেও নানা ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা খতিয়ে দেখছেন বারবার। প্রচুর অতিথি আছেন এই আমন্ত্রণে। এর পাশাপাশি এই মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বহু পর্যটক এই মুহূর্তে দীঘায় রয়েছেন। তারাও হাজির থাকবেন আজ মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে। তাই মন্দির উদ্বোধন ঘিরে নজর রয়েছে সকলের।