৭ অগাস্ট শেষ শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের মন্তব্য, ‘রাজ্যই বলেছিল তারা রোপার ভিত্তিতে ডিএ দেবে। বলা হয়েছিল বকেয়া ডিএ-ও দেওয়া হবে। রাজ্যকে আইন মানতে হবে।’
আরও পড়ুন: রাজ্যে একাধিক দফতরে নিয়োগ, ৬৩২ শূন্যপদ তৈরি! কোন দফতরে সবচেয়ে বেশি চাকরি?
রাজ্যের আইনজীবীর আরও দাবি, রাজ্যের স্মারকলিপিতে স্পষ্ট বলা রয়েছে যে নির্দিষ্ট সময় অন্তর ডিএ বাড়ানো হবে। রোপা আইন বা ‘রোপা রুল’-এও কোথাও বলা নেই যে, আলাদা সূচক তৈরি করে ডিএ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে রাজ্যের আর্থিক নীতির উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার স্বাধীনতা রয়েছে রাজ্য সরকারের।
advertisement
আরও পড়ুন: রেলকর্মী ধরলেন মহিলাকে, ‘আপনার ব্যাগে এটা কী?’ লজ্জায় মাথা কাটা যাত্রীর হাউ হাউ কান্না, কেন?
মামলাকারী পক্ষের আইনজীবী অভিযোগ করেন, কোনও সুনির্দিষ্ট নীতি ছাড়াই রাজ্য সরকার ইচ্ছামতো ডিএ দিচ্ছে। তা ছাড়া মূল্যবৃদ্ধির কারণে যে হারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার জন্যই বর্ধিত হারে ডিএ দেওয়া প্রয়োজন। রাজ্য বলতে পারে না যে তারা বেতন কমিশনের সুপারিশ মানবে না। তা হলে কোন নীতিতে, কীসের ভিত্তিতে তারা ডিএ দিচ্ছে। এ বিষয়ে বিচারপতি মিশ্রর পর্যবেক্ষণ, রাজ্য সরকার নিজেই বিভ্রান্তি তৈরি করে তার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে।
অর্ণব হাজরা