উদ্ধারকার্য এবং ত্রাণ যাতে পর্যাপ্ত দেওয়া হয় এবং দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে, তা নিয়ে মুখ্য সচিবকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী।
উত্তরবঙ্গের বিপর্যয় কত বাড়ি নষ্ট হয়েছে ইতিমধ্যেই তার সমীক্ষা শুরু করেছে রাজ্য। বাড়িতে বাড়িতে ছবি তুলে সেই সমীক্ষা শুরু হয়েছে। যাতে স্বচ্ছ ভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে বাংলার বাড়ির আর্থিক সাহায্য তুলে দেওয়া যায়। দুর্গত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরির জন্যেও সচেষ্ট হয়েছে রাজ্য ।
advertisement
কালিম্পং জেলার টুডে – টাংটা গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে লোয়ার গোদক গ্রামে ৭০ টি পরিবার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল ধসের জেরে। জরুরি ভিত্তিতে সেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা শুরু করেছে রাজ্য।
রাজ্যের পূর্ত দফতরের তরফে সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ারদের ইতিমধ্যে পাঠানো হয়েছে সংযোগকারী রাস্তা এবং ব্রিজগুলি তৈরি ও সমীক্ষার জন্য।
তিস্তা বাজার সংলগ্ন ১২ নম্বর রাজ্য সড়ক কিভাবে পুনর্গঠন করা যায় তা নিয়েও পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছেন।
কত ফসল নষ্ট হয়েছে এবং মাটির কী অবস্থা তা পর্যালোচনা করার জন্য বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি বিজ্ঞানীদের পাঠানো হয়েছে। তারা গবেষণা করে প্রয়োজনীয় রিপোর্ট রাজ্যকে দেবে যাতে দ্রুত পদক্ষেপ করা যায়।