লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট এখন ঘোষণার অপেক্ষা। ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। ধীরে ধীরে সমস্ত দলই নিজের মতো করে ঘুঁটি সাজাতে শুরু করেছে। এদিকে, নির্বাচন কমিশনের তরফেও তৎপরতা কম নেই। কমিশনের ফুল বেঞ্চ রাজ্যের পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখে নিতে পা রাখছে বাংলায়। কমিশনের টিম পশ্চিমবঙ্গে আসার আগেই বাংলায় পা রাখছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
advertisement
আরও পড়ুন: বড় প্ল্যান! আরামবাগ-কৃষ্ণনগর-বারাসতে আসার নেপথ্যে নরেন্দ্র মোদির স্পষ্ট পরিকল্পনা
বসিরহাট পুলিশ জেলার সন্দেশখালি এবং তার সংলগ্ন জেলাগুলিতে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষের আস্থা তৈরিতে বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতার ডিইওরা, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ডিএম এবং এসপি এবং আইজিরা উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। এই নির্বাচনে সিআরপিএফ রাজ্যে বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে নোডাল সংস্থা হবে।
আরও পড়ুন: ৩০ ফেব্রুয়ারি! হ্যাঁ, এই দিনটিও এসেছে পৃথিবীতে! কবে জানেন তো? শুনলে যেন আকাশ থেকে পড়বেন
জানা গিয়েছে, প্রথম দফায় ১০০ কোম্পানি আসছে রাজ্যে। পরে আরও ৫০ কোম্পানি ফোর্স নামতে চলেছে বাংলায়। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের তারিখ ও গণনার ফলাফলের দিন ক্ষণ এখনও ঘোষণা হয়নি। তার আগেই রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যের প্রতি জেলায় অন্তত ৫ কোম্পানি করে রাখতে চাইছে কমিশন। তবে কিছু জেলায় কম সংখ্যক কোম্পানি থাকতে পারে। এই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে পুলিশ সুপারের অধীনে। ভোটের আগে ভোটারদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিতে এই কেন্দ্রীয় বাহিনীর ফোর্স মোতায়েন করা হচ্ছে।