বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন,' সরকারি কর্মীদের ডিএ বৃদ্ধি মানে শুধুমাত্র সরকারি কর্মীরাই উপকৃত হন তা নয়, সেই টাকা বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করে চাঙ্গা করে অন্যান্য ক্ষেত্রকেও। রাজ্য সরকার খেলা-মেলা অনুদানে কোটি কোটি টাকা খরচ করছে তাতে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু আমরা চাই, রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ বৃদ্ধির পাশাপাশি কর্মসংস্থান ও অন্যান্য বিষয়ের দিকেও নজর দিক সরকার'।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গরু পাচারের লাভের অঙ্ক কত! নগদ টাকা সরল কোথায়! হতবাক দুঁদে গোয়েন্দারা
সুকান্ত মজুমদারের ঘোষণা, 'রাজ্যের সঙ্গে DA-তে কেন্দ্রের ফারাক ৩০%-এরও বেশি হয়ে গিয়েছে। আমরা ক্ষমতায় এলেই কেন্দ্রীয় হারে এ রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ডিএ দেব।' দীর্ঘদিন ধরেই রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের ডিএ দেওয়া নিয়ে একটা টালাবাহানা চলছে। কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে ডিভিশন বেঞ্চ গত ২০ মে শেষ রায় দিয়েছিল তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ মেটাতে হবে রাজ্য সরকারকে। কিন্তু রাজ্য সরকার ডিভিশন বেঞ্চের মামলার রায় পুনর্বিবেচনা আবেদন করে নতুন করে আবার ডিভিশন বেঞ্চে যায়। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ কবে পাওয়া যাবে, নতুন করে সেই ব্যাপারে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল।
হাইকোর্ট রাজ্য সরকারের আবেদন মেনে আগের রায় পুনর্বিবেচনা করে কিনা, সেদিকে অবশ্যই নজর ছিল। কিন্তু শেষমেশ রাজ্যের আবেদন খারিজ করে দিল হাইকোর্ট। তবে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সরকার শীর্ষ আদালতে যায় কিনা তার উত্তর দেবে সময়ই।
VENKATESWAR LAHIRI