তিনি নিজেও বলছেন, 'আমি গঠনমুলক সমালোচনা করেছি। যুক্তি তথ্য দিয়ে খণ্ডণ করেছি দাবি। আমি খুশি যে, আমাকে বাধা দেয়নি বলতে।
বাজেট সিএজি দেখে। ২০১৭-১৮ পর সেই রিপোর্ট নেই বলেই ধারণা আমাদের। বছরের শুরুতেই বাজেট পেশ হয়। কিছু কিছু বদল আসে তারপর। রিভাইজড আর অ্যাকচুয়ালসে ফারাক আছে অনেক।'
বিধানসভার ভিতরের মতো এদিন সাংবাদিক বৈঠকেও রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মসূচিগুলিকে কটাক্ষ করে অশোক লাহিড়ি বলেন, 'অনেক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প আছে। শ্রী, সাথী, ধারা, বন্ধু, স্নেহের সাথী, নিজ, বাংলা এই সব দিয়ে প্রকল্প আছে। ভাগ্যিস আমি আর লেখাপড়া করি না। করলে পরীক্ষায় লিখতে বললে ফেল করে যেতাম। কিছু প্রকল্প আছে, যা কেন্দ্রের সহায়তায়। কোন স্কিম সেন্ট্রাল স্পনসরড সেটা জানানো হোক।'
advertisement
কেন্দ্রের বিরোধিতা প্রসঙ্গেও এদিন নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন অশোক লাহিড়ি। বলেন, 'আমরা বিধানসভায় বসে আছি। কেন্দ্রের নিন্দা আমি অনেক করেছি। এখন এখানে বসে নিন্দা করা সময়ের অপচয়।' শাসক দলের উদ্দেশ্যে তাঁর কটাক্ষ, 'কলকাতা শহরের একাধিক জায়গায় ছবি দেখি। হাসি মুখের বিধায়কদের ছবি। তাই বাজেটে জানা দরকার কোথা থেকে টাকা আসছে।'
এদিন ফের গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে সওয়াল করেছেন অশোক লাহিড়ি। বিঁধেছেন সরকারকে। তাঁর কথায়, 'গভীর সমুদ্র বন্দর বানাতে হবে।
উপকূলীয় রাজ্য হলেও সেটা হয়নি।পরিকাঠামো বৃদ্ধি করতে বলেছি।রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা ও সরকারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি এই দুটো রিপোর্ট করতে বলেছি সরকারকে।'