ফিশিং ক্যাট। গ্রাম বাংলার মানুষ বলেন, মেছো বেড়াল। সংরক্ষণের অভাবে কার্যত অস্তিত্ব রক্ষাটাই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু রাজ্যপ্রাণীর তকমা জুটতেই এল কাহানি মে টুইস্ট। ফিশিং ক্যাট সংরক্ষণে উদ্যোগী হল প্রশাসন। একইসঙ্গে, এই বিরল প্রাণীটির বংশবৃদ্ধিতে কাজ শুরু করল আলিপুর চিড়িয়াখানাও। এখন চিড়িয়াখানায় গেলেই দেখা মিলবে সপরিবার ফিশিং ক্যাটের। যা কয়েক বছর আগেও সম্ভব ছিল না।
advertisement
ফিশিং ক্যাট ছাড়াও এই মুহূর্তে চিড়িয়াখানার অন্যতম আকর্ষণ সাদা ময়ূর। তাদের দেখতে খাঁচার সামনে আনাগোনা বাড়ছে আট থেকে আশির। পর্যটকদের কথা ভেবেই ১৩টি নতুন প্রজাতির পশুপাখি এনেছে কর্তৃপক্ষ।
Location :
First Published :
April 02, 2018 9:43 AM IST