ভাড়া বাড়লেও যাত্রী নিরাপত্তার বালাই নেই। এভাবেই কী প্রাণ হাতে করে যাতায়াত করতে হবে যাত্রীদের? পুরনো প্রসঙ্গে উঠতেই ফের আঙুল উঠছে কমিশন প্রথার দিকে।
আরও পড়ুন:সার্জ চার্জ নিয়ে রাজ্য সরকারকে জবাবদিহি ওলার
দিনে বাসে ৫ হাজার টাকা আয় হলে তা তিনভাগ হয় ৷ ড্রাইভার ৬০০ টাকা ও দুই কন্ডাক্টর ৩০০ টাকা করে পান ৷ বাকি ৩৮০০ টাকা মালিকের ৷ ডিজেল, মেরামতি সহ বাকি খরচ মালিকের ৷ যত বেশি যাত্রী, সেই অনুপাতে আয় বাড়ে তিনজনেরই ৷ বেশি যাত্রী তোলার চাপ যে আছেই, মানছেন চালকরাও।
advertisement
কলকাতা ও জেলায় অধিকাংশ বাসই চলে রিসোল টায়ারে। অর্থাৎ পুরনো টায়ার জোড়াতালি দিয়ে চালানো। যে কোনও সময়ে তাই দুর্ঘটনার আশঙ্কা নিয়েই গাড়ি চালান চালক।
আরও পড়ুন:সল্টলেকের রেস্তোরাঁর খাবারে ‘বিষ’, পরীক্ষা-রিপোর্টে মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য
কমিশন প্রথার বদলে অন্য বিকল্প খুঁজতে ১৯৯০ সালে কমিটি তৈরি করেছিল তৎকালীন বাম সরকার। সিটু নেতা কালি ঘোষের নেতৃত্বে সেই কমিটির রিপোর্ট জমাই পড়েনি। সেখানেই ধাপাচাপা পড়ে গোটা বিষয়।