তবে ব্যাট হাতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার। মোট ৫৪৮ রান করেছিলেন তিনি। কে এল রাহুল এবং শিখর ধাওয়ানের পর তিনিই ছিলেন টুর্নামেন্টের তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার। এবারও অস্ট্রেলিয়ান তারকার দিকেই তাকিয়ে আছে সানরাইজার্স। শুধু ব্যাট হাতে তিনি ধারাবাহিক নন, অধিনায়ক হিসেবেও বেশ আক্রমনাত্মক স্বভাবের। তিনি জানেন আইপিএলে লিগ পর্যায়ের ম্যাচে প্রথম থেকে কীভাবে খেলতে হয়। ফিল্ডার হিসেবেও ওয়ার্নার দুর্দান্ত। উইকেটে একবার দাঁড়িয়ে গেলে বড় ইনিংস খেলতে পারেন এই বাঁহাতি।
advertisement
কেন উইলিয়ামসন নির্ভরতার অপর নাম। নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক হিসেবে ইংল্যান্ডের মাটিতে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছেন। ঠান্ডা মাথা, ভদ্র কিন্তু অত্যন্ত চতুর ব্যাটসম্যান। উইলিয়ামসন অরেঞ্জ আর্মির অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। আর গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দল ব্যর্থ হলেও উইলিয়ামসনকে চট করে আউট করা বেশ কঠিন। এছাড়া ইতিমধ্যেই দলের সঙ্গে রয়েছেন মারকুটে ইংলিশ ব্যাটসম্যান জনি বেয়ারস্টো। বোলিং বিভাগে দুই ভারতীয় ভুবনেশ্বর কুমার এবং টি নটরাজন জাতীয় দলের জার্সিতে দুর্দান্ত বল করেছেন। সব মিলিয়ে এবারও সানরাইজার্স কিন্তু বেশ শক্তিশালী দল।
অস্ট্রেলিয়ার মিচেল মার্শের চোট। তিনি এবার নেই। তাঁর জায়গায় দলে নেওয়া হয়েছে জেসন রয়কে। রয় আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম সেরা আক্রমনাত্মক ওপেনিং ব্যাটসম্যান। ১১ এপ্রিল কেকেআর দলের বিপক্ষে অভিযান শুরু করবে সানরাইজার্স। চেন্নাইয়ের স্পিন-সহায়ক উইকেট রশিদ খান মারাত্মক কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারেন। নিজেদের প্রতিভা অনুযায়ী খেলতে পারলে সানরাইজার্স কিন্তু অনেক হিসেব বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
